Posts

প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার ইঙ্গিত মরিয়মের দ্য নিউইয়র্ক টাইমসকে সাক্ষাৎকার

Image
পাকিস্তানে আগামী বছর অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতার ইঙ্গিত দিয়েছেন দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মরিয়ম নওয়াজ। এ ধরনের চিন্তাভাবনার কথা জানালেও এ ক্ষেত্রে পাকাপাকি সিদ্ধান্ত তার পরিবারের ওপর নির্ভর করছে বলেও জানান তিনি। গত শুক্রবার দ্য নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই ইঙ্গিত দেন মরিয়ম। সাক্ষাৎকারে মরিয়ম বলেন, তার ঘনিষ্ঠজন ও বন্ধুবান্ধব মহল তাকে নেতৃত্বের আসনে দেখতে চান। পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে নিজেকে কখনো ভাবেন কি না? এ প্রশ্নের জবাবে মরিয়ম বলেন, ‘আমার আশপাশের লোকজন আমাকে বলেন, দেশের জন্য আমার সুনির্দিষ্ট কিছু ভূমিকা রাখা উচিত’। গত শনিবার মরিয়ম তার ৪৪তম জন্মদিন উদ্যাপন করেন। এ উপলক্ষে এক টুইটে তিনি বলেন, শরিফ পরিবার তার ওপর ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) নেতৃত্বদানের ভার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে যে বিবৃতি প্রচারের কথা বলা হচ্ছে, তা তার ক্ষেত্রে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। শাহবাজ আমার নায়ক সাক্ষাৎকারে মরিয়ম নওয়াজ জোর দিয়ে বলেন, তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে মতপার্থক্য নিয়ে যেসব খবরাখবর...

অর্ধ শতাব্দীর ব্যবধানে ভারতের চাকমা ও হাজংরা নাগরিকত্ব পেলেন / কলকাতা প্রতিনিধি | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, বুধবার

Image
বারে বারে আদালতের রায় নিয়ে গড়িমসি করার পর অবশেষে ভারতের অরুণাচল প্রদেশে বসবাসকারী লক্ষাধিক চাকমা ও হাজংদের ভারতীয নাগরিকত্ব দেয়া হল । আজ বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই নাগরিকত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত নেযা হয়। এই বৈঠকে অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী েেপমা খান্ডু যথারীতি নাগরিকত্ব দানের বিরোধীতা করেনে। তিনি বলেছেন, চাকমা ও হাজং জনগোষ্ঠীর লক্ষাধিক মানুষ অরুণাচল প্রদেশে রয়েছেন। তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হলে রাজ্যের জনবিন্যাস বদলে যাবে এবং অর্থনীতির উপর প্রভাব পড়বে। রাজ্যের মানুষ এতে খুশি হবেন না এবং অশান্তি হতে পারে বলেও মুখ্যমন্ত্রী আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ সরকার মানতে বাধ্য বলে জানানো হয়েছে।  তবে আপাতত চাকমাদের নাগরিকত্ব দেয়া হলেও সম্পত্তির অধিকার দেয়া হবে না বলে স্থির হয়েছে। গত সত্তরের দশকে সাবেক পূর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসেছিরেন চাকমা ও হাজংরা। তখন সরকার তাদের শরণার্থীর মর্য়াদা দিয়ে অরুণাচলে, তখন বলা হত নেফা, শিবির করে থাকতে দিয়েছিল। এরপর অর্ধশতাব্দী কেটে গেলেও নাগরিকত্ব দেয়া তো দূরের কথা, তাদের সব সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হতে থাকে।...

স্টেডিয়ামে যাওয়ার অনুমতি পেলেন সৌদি নারীরা

Image
এবার স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার অনুমতি পেলেন সৌদি আরবের নারীরা। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা রোববার সরকারি এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৮ সাল থেকে দেশটির তিনটি বড় শহর – রিয়াদ, জেদ্দা ও দাম্মামে পরিবারের সঙ্গে বসে খেলা দেখার সুযোগ পাবেন নারীরা। গত মাসে সৌদি নারীদের ওপর থেকে ড্রাইভিংয়ের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়। সৌদি কর্তৃপক্ষ দেশটির নারীদের জন্য যে স্বাধীনতার উদ্যোগ নিয়েছে, তারই ধারবাহিকতায় এলো স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার অনুমতি। রক্ষণশীল সৌদি সমাজে নারীদের ওপর নানা ধরনের কঠোর বিধি-নিষেধ আছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, যেসব স্টেডিয়ামে নারীদের যাবার অনুমতি দেয়া হচ্ছে সেখানে রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে এবং বড় পর্দা বসানো হবে। এর আগে গত সেপ্টেম্বরে জাতীয় দিবস উপলক্ষে রিয়াদের একটি স্টেডিয়ামে নারীদের যাবার অনুমতি দেয়া হয়েছিল।

ডেনমার্কে গাঁজা চাষে আগ্রহী বহু কোম্পানি

Image
ওষুধ হিসেবে ব্যবহারের জন্য ডেনমার্কে বৈধ হয়ে যাচ্ছে গাঁজা। চার বছর ধরে পরীক্ষা চালানোর পর ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ডেনমার্কে গাঁজাকে বৈধ করা হচ্ছে। এর ফলে রোগীরা প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে গাঁজা কিনতে পারবেন। আর তার আগেই গাঁজা চাষের অনুমতি পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বহু কোম্পানি। জানা গেছে, এরই মধ্যে ডেনমার্কের মোট ১৩টি কোম্পানি কর্তৃপক্ষের কাছে গাঁজা চাষ করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছে। তবে ঠিক কিভাবে এই গাঁজা উৎপাদিত হবে সে বিষয়ে এখনও কাজ করছে ডেনিশ পার্লামেন্ট। এ ব্যাপারে ডানস্ক গার্টেনরি নামের এক কোম্পানির কর্মকর্তা ইয়োর্গেন কে এন্ডারসন বলেছেন, এর নিয়মকানুন খুবই জটিল। গাঁজা দিয়ে একজন রোগীর চিকিৎসার জন্য খরচ হবে প্রায় ৬ হাজার ক্রোন বা ৯৩৫ মার্কিন ডলার। তবে অনেকে বলছেন, উৎপাদিত গাঁজা অন্য দেশে রফতানি করে হয়তো এ খরচ কমিয়ে আনা যেতে পারে। প্রসঙ্গত, ক্যান্সার ও মাল্টিপল সেক্লরোসিসের মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্যথা উপশমের জন্য গাঁজা বা ক্যানাবিস ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সূত্র: বিবিসি বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ অক্টোবর, ২০১৭/ ওয়াসিফ

ইন্ডিয়ান আইডলের 'গায়ক' যখন পেশাদার ডাকাত!

Image
ভারতে সুরজ বাহাদুর নামে এক যুবক চেয়েছিলেন গায়ক হতে। কিন্তু হয়ে গেলেন মোস্ট ওয়ান্টেড ডাকাত! চুরি ও ডাকাতির অভিযোগে সম্প্রতি দিল্লি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছ। জানা গেছে, বিলাসবহুল জীবন কাটাতে বেছে নিয়েছে চুরি ও ডাকাতির পেশাকে। এ কাজে তার হাত পাকতেও বেশি সময় লাগেনি। চটজলদি হয়ে উঠেছিল পেশাদার ডাকাত। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ ডাকাত সুরজের বায়োডাটা দেখলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। ইংরেজিও বলতে পারে সে। মার্শাল আর্টে দুটো গোল্ড মেডেল আছে তার ঝুলিতে। এর বাইরে আরও একটি গুণ আছে সুরজের। সে খুব ভালো গান গায়। গায়ক হওয়ার স্বপ্ন দেখত সে। সেই স্বপ্নপূরণ করতে ২০০৮ সালে জনপ্রিয় ট্যালেন্ট শো ইন্ডিয়ান আইডলে অংশগ্রহণ করে সুরজ। প্রথম রাউন্ড অবধি গিয়ে পরে ছিটকে যায়। পরে ইউটিউবে নিজের গানের ভিডিও আপলোড করত। কিন্তু সেখানেও বিশেষ সুবিধা করে উঠতে পারেনি। গানের জগতে কিছু করে উঠতে না পেরে অপরাধ জগতের দিকে পা বাড়ায় সুরজ। ছোটখাটো ছিনতাই দিয়ে শুরু হয় হাত পাকানো। তারপর ভালো দাঁও মারতে শুরু করে। সম্প্রতি দুই সহযোগীর সঙ্গে মিলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সোনার চেন ও চামড়ার ব্যাগ ছিনতাই করেছিল।...

সেনাবাহিনীর বর্বরতার সমর্থনে মিয়ানমারে মিছিল-সমাবেশ

Image
রাখাইন রাজ্যের মুসলমান রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী যে বর্বরতা চালিয়েছে তারই সমর্থনে বিশাল মিছিল ও সমাবেশ করেছে দেশটির সেনা সমর্থক ও জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ভিক্ষুরা।   বার্তা সংস্থা এপির বরাত দিয়ে ডেইলি মেইল জানায়, নির্যাতনের মুখে কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে চারদিক থেকে সমালোচনার মুখো পড়তে হচ্ছে। এরই মধ্যে রবিবার দেশটির সাবেক রাজধানী ইয়াঙ্গুনে এ কর্মসূচি পালন করা হলো। এতে দুই হাজারের বেশি সেনা সমর্থক, বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদী ও ভিক্ষুরা অংশ নেয়।   মিছিল-সমাবেশে অংশ নেওয়া জাগারা নামের এক প্রবীণ বৌদ্ধ ভিক্ষু বলেন, ‘আমি আপনাদের সেনাবাহিনীকে সমর্থন করার আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ একমাত্র সেনাবাহিনী শক্তিশালী হলেই আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা হবে। ’ খবরে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যে সর্বশেষ সহিংসতায় গত ২৫ আগস্টের পর ৬ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। মিয়ানমারের দাবি, দেশটির পুলিশি চৌকিতে হামলার জবাব দিতে এই সাঁড়াশি অভিযান চালানো হয়েছে। তবে জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো মিয়ানমারের এই দাবি মানতে নারাজ। তারা এটিক...

স্টিফেন হকিংয়ের পিএইচডি থিসিস পড়েছেন ২০ লাখ মানুষ

Image
মাত্র কয়েক দিনেই স্টিফেন হকিংয়ের পিএইচডি থিসিস অনলাইনে পড়েছেন ২০ লাখেরও বেশি মানুষ। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে হকিংয়ের পিএইচডি থিসিস প্রকাশ করা হয় গত সোমবার। প্রথম দিনেই এত লোক এটা পড়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েন যে ওয়েবসাইটটি ক্র্যাশ করে। কেম্ব্রিজের অধ্যাপক ড. আর্থার স্মিথ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালায় যত গবেষণাপত্র আছে তার কোনটিই এত লোক দেখেননি। হয়তো পৃথিবীর কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি। অন্তত ৫ লাখ লোক থিসিসটি ডাউনলোড করার চেষ্টা করেছেন। 'সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্বের বৈশিষ্ট্য' নামের ১৩৪ পাতার এই থিসিসটি লেখার সময় স্টিফেন হকিং ছিলেন কেম্ব্রিজের ট্রিনিটি হলের পোস্ট গ্রাজুয়েটের ছাত্র। তার বয়স তখন ২৪ বছর। সূত্র : বিবিসি বিডি প্রতিদিন/৩০ অক্টোবর, ২০১৭/ফারজানা