সৈকতে বর্ষার রূপ দেখছেন পর্যটকেরা
কয়েক দিন ধরেই উত্তাল কক্সবাজার। ভারী বর্ষণ হচ্ছে। সৈকতের বালুচরে দাঁড়িয়ে ভিজতে ভিজতে দূরের পানে তাকালে মনে হয় আকাশ আর সমুদ্র যেন একাকার হয়ে গেছে। বর্ষার এই রূপ উপভোগ করতে অনেকে ঈদের ছুটিতে হাজির হয়েছেন বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতে। আজ শনিবার ঈদের প্রথম দিন সৈকতে সমবেত হয়েছেন হাজারো পর্যটক। ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে এই সংখ্যাটা বাড়বে বলে জানান হোটেল ব্যবসায়ীরা। কক্সবাজার কটেজ মালিক সমিতির সভাপতি কাজী রাসেল আহমদ বলেন, ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে পরবর্তী সাত দিনে সৈকত ভ্রমণে আসবেন দুই লাখের বেশি পর্যটক। তিনি বলেন, এবার ঈদের ছুটি খুব দীর্ঘ নয়। এর পাশাপাশি বৈরী আবহাওয়ার কারণে এবার পর্যটকের আগমন অনেক কমে গেছে। হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, গত বছর ঈদুল ফিতরের ছুটিসহ সাত দিনে কক্সবাজারে আসেন অন্তত ছয় লাখ পর্যটক। তখন হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁসহ পর্যটন-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা হয়েছিল প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। ঈদের দিন দুপুরে সৈকতের লাবণি পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক শ পর্যটক উত্তাল সমুদ্রে নেমে গোসল করছেন। লাইফগার্ড কর্মীরা তাঁদের উপকূলের কাছাকাছি থাকতে অনুরোধ জানাচ্ছেন, হুইসিল বাজাচ্ছেন। ...