Posts

Showing posts from May 15, 2017
Image
আন্তর্জাতিক সংবাদ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা সম্ভব: উত্তর কোরিয়া বিবিসি ১৪ মে ২০১৭, ০২:১৭ প্রিন্ট সংস্করণ পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা সম্ভব। নরওয়েতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকের পর উত্তর কোরিয়ার একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এ কথা বলেছেন বলে জানিয়েছে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা বিষয়ক কর্মকর্তা চোয়ে সন-হুই বেইজিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, পিয়ংইয়ং ও ওয়াশিংটনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার বিষয়টি ‘বিবেচনা করা হবে’। উত্তর কোরিয়ার একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ও পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্রদের চলমান উত্তেজনার মধ্যে এ সংলাপ নিয়ে আগ্রহের খবর এল। তবে এ সংকটের মধ্যেই কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে সাক্ষাতের আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, কিমের সঙ্গে দেখা হলে তিনি ‘সম্মানিত বোধ’ করবেন। উত্তর কোরিয়ার কূটনীতিক চোয়ে নরওয়ের রাজধানী অসলো থেকে ফেরার পথে বেইজিংয়ে ...
Image
আন্তর্জাতিক সংবাদ এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি ফাঁসি পাকিস্তানে অনলাইন ডেস্ক ২৯ এপ্রিল ২০১৭, ১৫:২৮ ১ এশীয় অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি ফাঁসি হয় পাকিস্তানে। ছবি: ডেটালিডস/ এশিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক গেল বছরে এশিয়ার ১১টি দেশে কমপক্ষে ১৩০টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানে। তবে এ হিসাবে চীনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। যদিও চীন বিশ্বে শীর্ষ মৃত্যুদণ্ডদাতা দেশ হিসেবে পরিচিত। ভারতের ডেটাবেইস ডেটালিডস পরিচালিত জরিপের বরাত দিয়ে এশিয়া নিউজ নেটওয়ার্কের খবরে জানানো হয়, পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে আনায় এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মৃত্যুদণ্ড কমেছে। ২০১৫ সালে এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা ছিল ৩৬৭। সেটি কমে ২০১৬ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ২৩৯-এ। পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা ২০১৫ সালে ছিল ৩২৬। আর ২০১৬ সালে সেটি কমে এসে দাঁড়িয়েছে ৮৭-তে। এশীয় অঞ্চলে এখনো পাকিস্তান মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিক থেকে শীর্ষে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশে ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তাঁদের মধ্...
Image
আন্তর্জাতিক সংবাদ সোফা-এসি তাঁর সঙ্গে এল, গেলও তাঁর সঙ্গে অনলাইন ডেস্ক ১৫ মে ২০১৭, ১১:৩১ আদিত্য নাথ । ফাইল ছবি সীমান্তে নিহত সেনার প্রতি তিনি শ্রদ্ধা জানাতে এলেন ঠিকই, তবে সেই শ্রদ্ধা অপমান প্রদর্শনের মধ্য দিয়েই শেষ হলো। নিহত সেনার সামান্য আসবাবপত্রের সাধারণ বাড়িটিতে মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলে প্রশাসন থেকে আনা হলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি), সোফাসেট, কার্পেট, এমনকি তোয়ালে পর্যন্ত! তবে তিনি চলে যাওয়া মাত্র সরিয়ে নেওয়া হলো সেগুলো। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশে। পাকিস্তান সীমান্তে নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হেড কনস্টেবল প্রেম সাগরসহ দুজন নিহত হন। ২ মে সকালে প্রেম সাগর ও আরেক জওয়ান পরমজিৎ সিংহের ছিন্নবিচ্ছিন্ন দেহ উদ্ধার করা হয়। ভারতের অভিযোগ, বিনা উসকানিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হামলায় তাঁরা দুজন নিহত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে প্রেম সাগরের বাড়ি উত্তর প্রদেশের দেওরিয়া গ্রামে। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে আসেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্য নাথ। প্রেম সাগরের বাড়ি পরিদর্শনের সময় যোগী আদিত্য নাথের আরাম নিশ্চিত করতে প্...
Image
আন্তর্জাতিক সংবাদ সাবেক এফবিআই কর্মীর দাবি প্রতিশোধ চান লাদেনপুত্র পিটিআই ১৪ মে ২০১৭, ০২:১২ প্রিন্ট সংস্করণ ওসামা িবন লাদেনের ছেলে হামজা জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাঁর লক্ষ্য, আল-কায়েদার নেতৃত্ব দিয়ে সংগঠনটিকে অধিকতর শক্তিশালী করা। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাবেক কর্মী আবু সুফান এ কথা বলেছেন। ২০১১ সালের মে মাসে মার্কিন কমান্ডোরা পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে গোপন অভিযান চালিয়ে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেন। তখন লাদেনের গোপন আস্তানায় পাওয়া ব্যক্তিগত চিঠিপত্র আবু সুফানের হাতে এসেছিল। তিনি সিবিএস নিউজকে বলেছেন, হামজা এখন ২৮ বছরের যুবক। ২২ বছর বয়সে তিনি বাবাকে কয়েকটি চিঠি লিখেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর আল-কায়েদার বিরুদ্ধে এফবিআইয়ের তদন্তকাজে নেতৃত্ব দেন আবু সুফান। তিনি বলেন, হামজার চিঠিগুলোর মধ্যে এমন একজন তরুণকে পাওয়া যায়, যিনি বাবার ‘হত্যার আদর্শ’ অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। সব মিলিয়ে হামজাকে একজন সম্ভাবনাময় নেতা মনে হয়। শৈশবেই তাঁর মধ্যে ...
Image
আন্তর্জাতিক সংবাদ সাবেক এফবিআই কর্মীর দাবি প্রতিশোধ চান লাদেনপুত্র পিটিআই ১৪ মে ২০১৭, ০২:১২ প্রিন্ট সংস্করণ ওসামা িবন লাদেনের ছেলে হামজা জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাঁর লক্ষ্য, আল-কায়েদার নেতৃত্ব দিয়ে সংগঠনটিকে অধিকতর শক্তিশালী করা। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাবেক কর্মী আবু সুফান এ কথা বলেছেন। ২০১১ সালের মে মাসে মার্কিন কমান্ডোরা পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে গোপন অভিযান চালিয়ে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেন। তখন লাদেনের গোপন আস্তানায় পাওয়া ব্যক্তিগত চিঠিপত্র আবু সুফানের হাতে এসেছিল। তিনি সিবিএস নিউজকে বলেছেন, হামজা এখন ২৮ বছরের যুবক। ২২ বছর বয়সে তিনি বাবাকে কয়েকটি চিঠি লিখেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর আল-কায়েদার বিরুদ্ধে এফবিআইয়ের তদন্তকাজে নেতৃত্ব দেন আবু সুফান। তিনি বলেন, হামজার চিঠিগুলোর মধ্যে এমন একজন তরুণকে পাওয়া যায়, যিনি বাবার ‘হত্যার আদর্শ’ অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। সব মিলিয়ে হামজাকে একজন সম্ভাবনাময় নেতা মনে হয়। শৈশবেই তাঁর মধ্যে ...