Posts

Showing posts from September 5, 2017

রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের না হলে এতদিন রয়েছে কীভাবে : প্রশ্ন মালালার

Image
মিয়ানমারের সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নয়- দেশটির কর্তৃপক্ষের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন পাকিস্তানের শিক্ষা আন্দোলনকর্মী ও শান্তিতে নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই। তিনি বলেছেন, রোহিঙ্গারা যদি মিয়ানমারেরই না হয়ে থাকেন তবে তারা কীভাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে সেখানে বসবাস করছে।  মালালা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্ব দেওয়ারও আহ্বান জানান। একইসঙ্গে দেশটিতে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক সহিংসতায় নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়ে সেই দেশের শান্তিতে নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চির নীরবতার সমালোচনাও করেছেন তিনি। সাম্প্রতিক সহিংসতায় সু চির নিন্দা জানানোর অপেক্ষায় আছেন বলেও জানান মালালা।  সাম্প্রতিক সহিংসতায় মিয়ানমারে কয়েক শ রোহিঙ্গা মুসলমান নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া সীমান্ত পাড়ি দিয়ে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ৭৩ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত কেন মিয়ানমারের পাশে?

Image
নতুন করে রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের মাঝে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ (মঙ্গলবার) থেকে মিয়ানমার সফর করছেন। তার সফরের সময় যত এগিয়েছে, ভারত সরকারের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা বিরোধী কথাবার্তাও শোনা গেছে। ২৫মে আগস্ট রাখাইন রাজ্যের বেশ কটি পুলিশ ফাঁড়িতে সন্দেহভাজন রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারত সবসময় মিয়ানমারের পাশে থাকবে।" তারও আগে ভারতের বিজেপি সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজুজু ঘোষণা করেন, ভারতে বসবাসরত ৪০হাজার রোহিঙ্গার সবাইকে বহিষ্কার করা হবে। যদিও ভারতে রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১৬০০০ জাতিসংঘ নিবন্ধিত শরণার্থী, তবুও মি রিজুজু বলেন, "জাতিসংঘের নিবন্ধনের কোনো অর্থ নেই। আমাদের কাছে ওরা সবাই অবৈধ।" কলকাতায় বিবিসির সাবেক সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক, যিনি বর্তমানে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে রয়েছেন, বলছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরের ঠিক আগে দিল্লির পক্ষ থেকে এসব বক্তব্য বিবৃতির মূল্য উদ্দেশ্য বৌদ্ধ অধ্যুষিত মিয়ানমারের সাথে অধিকতর ঘনিষ্ঠতা। সংখ...

Here's how the market responds when the US goes to war

Image
The stock market hates uncertainty, and there is plenty of uncertainty with respect to the tensions over the latest round of  North Korean missile tests. This post, originally published 13 September 2013, focused on the violence in the Middle East, specifically Syria, and the potential that the United States could enter the conflict and what that might mean for the markets. Given the recent actions by North Korea, we are responding to requests from  Enterprising Investor  readers to provide an update. So, is  now  the time to beat a hasty retreat from stocks? The answer to that is, it depends. Let’s look at how the markets responded to the previous round of North Korean missiles test earlier this month. “It is tempting to blame this week’s 1.1% decline in the Dow industrials on the  belligerent exchanges between North Korean leader Kim Jong Un and US President Donald Trump,” Spencer Jakab wrote . “An analysis of 80 international incidents in...

Video Post Amazing

Image
Amazing Video Post mtm Amazing Video Post mtm Get link Facebook Twitter Pinterest Google+ Email August 24, 2017 Get link Facebook Twitter Pinterest Google+ Email Comments Post a Comment RAMISHUNTER.XYZ

একটি সীমানা পিলারের দাম শত কোটি টাকা!, আটক স্বামী-স্ত্রী

Image
খুলনায় শত কোটি টাকা মূল্যের কথিত সীমানা পিলারসহ স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মঙ্গলবার দুপুরে পাইকগাছা উপজেলার দেবদুয়ার গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, দেবদুয়ার গ্রামের মো. শফিকুল ইসলাম গাজী (৪৫) ও তার স্ত্রী রেহেনা পারভীন (৩৫)। পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ জানতে পারে, রেহেনা পারভীন ও তার স্বামী শফিকুল ইসলামসহ একটি সংঘবদ্ধচক্র দীর্ঘদিন যাবৎ নকল সীমানা পিলার প্রস্তুত করে এটি শত কোটি টাকা মূল্যের বলে বিক্রির জন্য মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিকদার আক্কাছ আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পৌঁনে তিনটার দিকে গ্রেফতারকৃত আসামিদের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টাকালে কথিত উক্ত সীমানা পিলারসহ রেহেনা পারভীন ও তার স্বামী শফিকুল ইসলাম গাজীকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিকদার আক্কাছ আলী বলেন, গ্রেফতারকৃতরা উক্ত সীমানা পিলারের মূল্য শত কোটি টাকা বলে মানুষের ...

নাগরিক না হলে রোহিঙ্গারা এমপি হয়েছিল কীভাবে?

Image
আলতাফ পারভেজ বর্মা সরকার এবং সেদেশের সেনাবাহিনী বর্তমানে বেশ জোরেশোরেই বলে থাকে–আরাকানের রোহিংগারা সেদেশের নাগরিক নয়, বাংলাদেশ থেকে যাওয়া মানুষ। এই দাবি যে কত স্ববিরোধী তার স্বপক্ষে বহু তথ্য-উপাত্তই দেয়া যায়। এখানে কেবল এটাই উল্লেখ করছি যে, ১৯৪৮ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত সুলতান মাহমুদ, আবুল বাশার, আব্দুল গাফ্ফার, জোহরা বেগম প্রমুখ যে আরাকানের মুসলিম প্রধান এলাকাগুলো থেকে এমপি নির্বাচিত হয়ে দেশটির পার্লামেন্টে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন বছরের পর বছর (মন্ত্রীও হয়েছিলেন!) সেটা কীভাবে সম্ভব হলো? এই ব্যক্তিরা কীভাবে নির্বাচনে দাঁড়ালেন? এমনকি ১৯৯০-এ যখন সামরিক বাহিনীর অধীনেই বর্মায় বহু দিন পর প্রথমবারের মতো বহুদলীয় নির্বাচন হলো (যে নির্বাচনে অং সান সুচির দল নির্বাচিত হয়েও সরকার গঠন করতে পারেনি) তখন নীচে উল্লিখিত রোহিংগারা কীভাবে উত্তর আরাকান থেকে পার্লামেন্টে নির্বাচিত হতে পারলেন? কীভাবে তখন রোহিংগারা নিজস্ব রাজনৈতিক দল (ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক এন্ড হিউম্যান রাইটস পার্টি) থেকেই প্রার্থী হতে অনুমতি পেয়েছিল? আইন অনুযায়ী ঐ নির্বাচনে ‘বিদেশী’ ছাড়া সকলকেই ভোট দিতে দেয়া হয়েছিল। তাহলে বুথিডং ও মংডুর এই র...

পাকিস্তানে এখনো অক্ষত হিন্দুদের সেই বাড়িগুলো

Image
লাহোর থেকে প্রায় ৩২০ কিলোমিটার দূরে ডেরা ইসমাইল খাঁ। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময়ে সেখান থেকে বেশ কিছু হিন্দু পরিবার নিজের ঘর থেকে ভারতে চলে এসেছিলেন। কিন্তু সে ফেলে আসা ডেরা ইসমাইল খাঁয়ের চিহ্ন এখনও রয়ে গেছে ভারতেই। ডেরা থেকে আসা মানুষরা সেখানকার ভাষা, সংস্কৃতি, জীবনযাপনের পুরনো রীতি এখনও মেনে চলেন। কিন্তু সেই সব হিন্দুদের বাড়িঘর এখনও অক্ষত রয়ে গেছে ডেরা ইসমাইল খাঁয়ে। ঘরের বাইরে এখনও দেখা পাওয়া যায় খোদাই করে রাখা হিন্দু গৃহকর্তাদের নাম। কোনও বাড়ির সদর দরজার ওপরে লেখা আছে ‘বাবা ভগবান দাস, ১৯১৬’। কারও বাড়ির ছাদে রয়ে গেছে সেই সব কিছু চিহ্ন, যা থেকে পরিবারের টুকরো টুকরো কাহিনী এখনও জানা যায়। হিন্দু আর শিখ পরিবারগুলোর বাড়িতে তাদের নাম ফলক অটুট রয়েছে এখনও। দিল্লির লাগোয়া গুরু গ্রামের বাসিন্দা প্রেম পিপলানি দেশভাগের সময়ে ডেরা ইসমাইল খাঁ থেকেই এসেছিলেন ভারতে। ৭০ বছর পরেও তিনি ডেরার স্থানীয় ভাষা ‘সরাইকি’তেই কথা বলেন। বিবিসি-র কাছে দেশভাগের স্মৃতি তুলে ধরছিলেন প্রেম পিপলানি। ব্যবসার কাজে প্রায় সারা পৃথিবীই ঘুরেছেন মি. পিপলানি। কিন্তু ফেলে আসা দেশের কথা ...

টিম অস্ট্রেলিয়ার বাসে পাথরের আঘাত এলো কোত্থেকে?

Image
বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলকে বহনকারী বাসে পাথরের আঘাত লেগেছে বলে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন। দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সোমবার সন্ধ্যায় জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম থেকে হোটেলে ফেরার সময় এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা শন ক্যারল। এতে বাস জানালার একটি কাঁচ ভেঙ্গে গেছে বলে শন ক্যারল এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। শন ক্যারল উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ এ ঘটনাটিকে বেশ গুরুত্বের সাথে নিয়েছে এবং চলাচলের নিরাপত্তা বাড়ানো। অস্ট্রেলিয়ার কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, ছোট আকারের পাথর বাসের জানালায় আঘাত লেগেছে। জানালার কাঁচ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সেটি পুরোপুরি ভেঙ্গে বাসের ভেতরে পড়েনি। অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, এ ঘটনায় অস্ট্রেলিয়া দলের খোলোয়াড়রা কিছুক্ষণের জন্য ভয় পেয়েছিল। চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে অস্ট্রেলিয়া দল বহনকারী বাসে পাথর ছুঁড়েছে বলে মনে হয় না। পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘তারা যে রাস্তা দিয়ে আসা-...

বান্দরবানের রুমা উপজেলার পর্যটন স্পট তিনাপ সাইতার ঝর্ণায় ভেসে যাওয়া নিখোঁজ ২ পর্যটককে জীবিত উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী

Image
বান্দরবানের রুমা উপজেলার পর্যটন স্পট তিনাপ সাইতার ঝর্ণায় ভেসে যাওয়া নিখোঁজ ২ পর্যটককে জীবিত উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী বান্দরবানের রুমা উপজেলায় পর্যটন স্পটে বেড়াতে গিয়ে দুই পর্যটক নিখোঁজ ২ পর্যটককে জীবিত উদ্ধারে খবর পাওয়া গেছে। সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) ১২টা দিকে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে। রুমা উপজেলা পাইন্দু ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে অবস্থিত পর্যটন স্পট তিনাপ সাইতার ঝর্ণার পানির স্রোতে তারা ভেসে যায়। নিখোঁজ পর্যটকরা হলো শহিদুল ইসলাম (৩০), হোজগাতুণ গণি (৩২)। মোঃ শহিদুল ইসলাম ফটোগ্রাফার   এবং হোজগাতুণ গনি পেশায় চাকুরিজীবি। তারা উভয়ই চট্টগ্রামের বাসিন্দা বলে জানা যায়। স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যমতে জানা যায়, সোমবার বিকালে ৭জন পর্যটকের একটি দল একজন গাইড নিয়ে রুমা উপজেলার পর্যটন স্পট তিনাপ সাইতার ঝর্ণায় বেড়াতে যান। এসময় তারা ঝর্ণার পানিতে নামলে শহিদুল ইসলাম (৩০), হোজগাতুণ গণি (৩২) ঝর্ণার পানির স্রোতে ভেসে যায়। পরে দলের অন্য সদস্যরা পাশ্ববর্তী একটি আদিবাসী পাড়ায় খবর দেয়। পাড়ার লোকজন এসে অনেক খোজাখুজি করে তাদের উদ্ধার করতে পারেনি। রুমা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: শরিফুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার নিখে...

বাংলাদেশের সীমান্তরেখায় হাজার হাজার নারী রোহিঙ্গা। পুরুষদের অধিকাংশই পুনারায় ফিরে যাচ্ছে পাল্টা আক্রমণে..! এবার উভয় পক্ষ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মনে হচ্ছে.

Image
রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের ইস্যুতে ফেসবুকে পক্ষে-বিপক্ষে মতামত Dr. Imran H Sarker: ১. শিশুটার চোখের দিকে তাকাতে পারছি না! কি অপরাধ এই অবুঝ শিশুর? ও তো জানেই না ওর পরিচয় ঠিক করা আছে রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা; মুসলিম। অথচ ও শুধুই একজন মানব শিশু। ২. রোহিঙ্গারা মানুষ। তাদের অন্য সব পরিচয় বাদ দিলেও মানুষ হিসেবে মানুষ হত্যার প্রতিবাদ করুন। এই ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ে ঠুনকো অযুহাতে চুপ থাকবেন না প্লিজ। ৩. রোহিঙ্গাদের উপর কি ভয়াবহ অত্যাচার চলছে! সারা দুনিয়া এমনকি প্রতিবেশী দেশগুলো দেখেও না দেখার ভান করে আছে। ভয়ংকর একটা সত্য কথা হলো, এই নিরবতার প্রধান কারন ওরা মুসলিম। আহা, মুসলিম বাদে ওরা অন্য ধর্মের মানুষ হলে মানবতার চোটে দুনিয়ায় থাকা মুশকিল হয়ে যেতো!! ছি! একচক্ষু মানবতা ছি!! H.M. Nazrul ১. রোহিঙ্গাদের জন্য বেশি মানবতা দেখালে সোজা কথা, বাংলাদেশের নাগরিকদের মাইনক্কার চিপায় পড়তে হবে.. এমনিতে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভোটার তালিকায় ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করছে নির্বাচন কমিশন। এরা বাংলাদেশে আশ্রয় পাচ্ছে বলেই এই দেশে ফিরে আসছে। বিশ্বের কোন দেশে ভিন্ন কোন রাষ্ট্রের জনগণ অবাধে চলাফেরা করতে পারে না এ...

মদের আসরেই কি সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙ্গার চুক্তি হয়েছিল?

Image
১৯৯১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙ্গে গিয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন। তিনটি সোভিয়েত প্রজাতন্ত্র -  রাশিয়া, ইউক্রেন এবং বেলারুশের নেতারা সেবছর সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য এক ঐতিহাসিক চুক্তিতে সই করলেন। সেই ঐতিহাসিক ঘটনার দুই প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলেন বিবিসির ডিনা নিউম্যান। ইতিহাসের সাক্ষী  এই পর্বে জানা যাক সেই কাহিনী: ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর। ১৯৮৯ সালে বার্লিন প্রাচীর ভেঙ্গে যাওয়ার পর পূর্ব ইউরোপের বহু দেশে কমিউনিজমেরও পতন ঘটেছে। কিন্তু সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনো টিকে আছে। কমিউনিষ্ট পার্টি তখনও ক্ষমতায়, আর পার্টির নেতা তখন মিখাইল গর্বাচভ। গর্বাচভ তখন এক কঠিন সময় পার করছেন। ১৯৯১ সালের অগাষ্টে তার বিরুদ্ধে এক অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছে কট্টরপন্থী কমিউনিষ্টরা। তারা গর্বাচভের সংস্কার কর্মসূচী পেরেস্ত্রোইকার বিরোধী ছিল। কিন্তু সেই অভ্যুত্থান ব্যর্থ করে দিয়ে ক্ষমতায় টিকে গেলেন গর্বাচভ। কিন্তু এবার দেখা দিল নতুন সমস্যা। ১৫ টি সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অনেকগুলোতেই স্বাধীনতার আন্দোলন জোরদার হয়ে উঠলো। ইউক্রেন সহ অনেক ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রে স্বাধীনতার দাবিতে গণভোটও হয়ে গেল। ...