Posts

Showing posts from August 5, 2017
Image
বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অব্যাহত রাখবে ভারত ————— এম জে আকবর নিজস্ব প্রতিবেদক Currently 0/5 1 2 3 4 5 গড় রেটিং:  0 /5 (0 টি ভোট গৃহিত হয়েছে) ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক হবে আরও গভীর। গতকাল সকালে নয়া দিল্লির সাউথ ব্লকে পররাষ্ট্র দফতরে নিজ কার্যালয়ে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান ও বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তারা দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। এম জে আকবর বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও বন্ধুত্বের। দুই প্রতিবেশী দেশই একে অন্যের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্কে বিশ্বাস করে। ভারত ভবিষ্যতেও এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সংশ্লিষ্ট সংবাদ   ভারতীয়র লাশ নিয়ে বিপাকে প্রশাসন   ভারতে সিদ্দিকুরের অস্ত্রোপচার শেষ   ভারতে উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আজ   রানের পাহাড়ে ভারত   কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা কর্মকর্ত...

হাসিনার অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে

Image
বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে। কার অধীনে নির্বাচন হলো বা কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন এটি বড় কথা নয়। একজন নাগরিক কতটা শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারল এটিই বড় কথা। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় দলের মহাসচিব মেজর শেখ হাবিবুর রহমান (অব), জোট নেতা লায়ন সালাম মাহমুদ, আবদুল মান্নান চৌধুরী, আশরাফ আলী হাওলাদার, আমানউল্লাহ শিকদার, আব্বাস আলী খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ভিশন ২০২৪ ঘোষণা করে তিনি বলেন, রাষ্ট্রের সব ক্ষমতার মালিক জনগণ। কিন্তু সেই ক্ষমতা জনগণ ভোগ করতে পারছে না। আমরা জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে চাই। সে জন্য প্রথমে দরকার আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেন, আমাদের জোটই হতে পারে তৃতীয় জোট। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ও জনগণের কল্যাণে অনেক ভালো কাজ করছেন। তবে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তার কিছু ত্রুট...
Image
চিনা ড্রোন কেনা বন্ধ মার্কিন সেনা। যেগুলো ইতিমধ্যেই কেনা হয়েছে, তার সমস্ত যন্ত্রাংশ খুলে আলাদা করে রেখে দেওয়া হবে। সাইবার হানা রুখতেই মার্কিন সেনাকে এই নির্দেশ, বলছে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। মার্কিন সেনার ব্যবহৃত বেশিরভাগ ড্রোনই চিনা প্রস্তুতকারক সংস্থা এসজেড ডিজেআই টেকনোলজি-র। কিন্তু সম্প্রতি এই চিনা প্রস্তুতকারক সংস্থার তৈরি ড্রোনে ‘সাইবার ভালনারেবিলিটিস’ রয়েছে বলে উল্লেখ করে মার্কিন সেনা। ২ অগস্ট অনলাইনে একটি মেমো পোস্ট করে সেনার তরফে বিষয়টি জানানো হয়। তার পরই কোনওরকম প্রতিরক্ষামূলক কাজে এই সংস্থার ড্রোন কাজে না লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হয় সেনাকে। Ads by   Datawrkz

‘অদৃশ্য শত্রু’র পর এবার ‘রাইয়ান’

Image
বাবা সোহেল রানার সঙ্গে ছেলে মাশরুর পারভেজ নায়ক ও প্রযোজক সোহেল রানার ছেলে মাশরুর পারভেজের ‘অদৃশ্য শত্রু’ নামে একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল। নায়ক হিসেবে অভিনয়ের পাশাপাশি দুই পরিচালকের একজন ছিলেন তিনি। এবার তিনি আরেকটি সিনেমা নিয়ে দর্শকের সামনে আসছেন। তাঁর পরিচালনায় নির্মিত এবারের সিনেমার নাম ‘রাইয়ান’। ১১ আগস্ট মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। বলা চলে এই ছবি দিয়েই পূর্ণ পরিচালক হিসেবে অভিষেক ঘটছে তাঁর। বাবা সোহেল রানা সন্তানের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। তাঁর আশাবাদ, মাশরুরের চিন্তাভাবনা আধুনিক। নির্মাণ আর অভিনয়ে সে খুব ভালো করবে। পাশাপাশি ‘রাইয়ান’ সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাশরুর। প্রথম সিনেমায় অ্যাকশন ইমেজে দেখা গেলেও এতে অন্য রূপে আসছেন তিনি। ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন সোহেল রানা, অর্ষা, ফারুক আহমেদ প্রমুখ। জানা গেছে, পারভেজ ফিল্মসের ব্যানারে নির্মিত এই সিনেমা সারা দেশের প্রায় অর্ধশতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। ছবিটি নিয়ে মাশরুর পারভেজ বলেন, ‘এই সিনেমা আমার স্বপ্নের প্রকল্প। এখানে বাবার বলয়ের বাইরে গিয়ে আমি নিজে কিছু তৈরি করার চেষ্টা করেছি। যা আমি ভেবেছি, তা-ই চলচ্চিত্...

প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রপ্তানি (২০১৬-১৭) প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যে রপ্তানি আয় বাড়ছে

Image
প্রক্রিয়াজাত খাদ্য রপ্তানিতে বেশ ভালো করছে দেশের বড় কোম্পানিগুলো। তাদের উৎপাদিত রুটি-বিস্কুট-চানাচুর, পানীয়, মসলা, জ্যাম-জেলি, সরিষার তেল ইত্যাদি পণ্য রপ্তানি আয় বাড়ছে। মধ্যপ্রাচ্য, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো পুরোনো বাজারের পাশাপাশি আফ্রিকা ও এশিয়ার কয়েকটি দেশে সম্প্রসারিত হচ্ছে এসব পণ্যের বাজার। অন্যদিকে শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিরা নন, আমদানিকারক দেশগুলোর নাগরিকেরাও বাংলাদেশি পণ্য কেনা শুরু করেছেন বলে দাবি রপ্তানিকারকদের। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাবে, সর্বশেষ ২০১৬-১৭ অর্থবছরে হিমায়িত মাছ, চিংড়ি, সবজি ও ফল রপ্তানি আয় প্রায় ১২ শতাংশ কমে গেছে। বিপরীতে রুটি, বিস্কুট, কেক, মসলা, ভোজ্যতেল ও চর্বিজাতীয় পণ্য এবং কোমলপানীয় রপ্তানি আয়ে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি হয়েছে। কৃষি পণ্য প্রক্রিয়াকরণ ও খাদ্য উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা) জানিয়েছে, বর্তমানে শতাধিক প্রতিষ্ঠান রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত। বাংলাদেশের পণ্য যাচ্ছে বিশ্বের ১৪০টির মতো দেশে। পণ্যের মান উন্নত করা ও গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস (গ্যাপ) অনুসরণ করে সবজি, মাছ ও ফল ...

হিরোশিমার স্মৃতি মাতৃগর্ভেই তেজস্ক্রিয়তার শিকার

হিরোশিমা শান্তি স্মৃতি জাদুঘরের সামনে প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন কোসেই মিতো l ছবি: প্রথম আলো কোসেই মিতোর জন্ম ১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাসে। সময়ের হিসাবে তাঁর আণবিক বোমা হামলার ভুক্তভোগী হওয়ার কথা নয়। তবে তেজস্ক্রিয়তা হচ্ছে এমন এক সর্বগ্রাসী উপাদান, যা কিনা সবকিছু ভেদ করে মানুষকে আক্রান্ত করতে সক্ষম। কোসেই মিতোর বেলায়ও সেটা ঘটেছিল। তাই তিনি কনিষ্ঠ হিবাকুশাদের (হিরোশিমা বোমা হামলার শিকার) একজন হিসেবে স্বীকৃত। কয়েক পুরুষ ধরে হিরোশিমায় বসবাস কোসেই মিতোর পরিবারের। বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক আর মা গৃহিণী। মা-বাবার সুখের সংসারে ছেলে কোসেইয়ের ভূমিষ্ঠ হওয়ার ক্ষণগণনার সবে শুরু। ঠিক সেই সময়টায় হিরোশিমায় আঘাত হানে আণবিক বোমা। মিতো পরিবারের বসবাস ছিল বোমা হামলার কেন্দ্রস্থলের স্বল্প দূরত্বের মধ্যে। ফলে দুর্ভাগ্য শুরু থেকেই পরিবারটির পিছু নিয়েছিল। কোসেইয়ের নানা ভেঙে পড়া ভবনের নিচে আটকে পড়ে প্রাণ হারান। পরের মাসে তেজস্ক্রিয়তাজনিত অসুখে ভুগে মারা যান তাঁর এক চাচা। বোমা হামলার তিন দিন পর মাকে হিরোশিমার বাইরে সরিয়ে নেওয়া হলেও তেজস্ক্রিয়তার হাত থেকে তাঁকে বাঁচানো যায়নি। স্কুলশিক্ষক বাবাকেও বাকিটা জীবনে নানা র...

২০২৪-এর মধ্যে জনসংখ্যায় চীনকে টপকাবে ভারত

২০২৪ সালের মধ্যে ভৌগোলিক আয়তনে তিন গুণ কম হওয়া সত্ত্বেও ভারতের জনসংখ্যা চীনকে ছাড়িয়ে যাবে। জাতিসংঘের নতুন এক পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে। এর আগের পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, ২০২২ সালের মধ্যে জনসংখ্যায় ভারত চীনকে ছাড়াবে। জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে চীনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি আর ভারতের ১৩৪ কোটি। জনসংখ্যার দিক থেকে দেশ দুটি বিশ্বে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চীনের জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১৯ শতাংশ। আর ভারতের ১৮ শতাংশ। আগামী সাত বছরের মধ্যে বা ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতের জনসংখ্যা চীনকে ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৪ সালের পরও কয়েক দশক ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। ২০৩০ সালে দেশটির জনসংখ্যা হবে দেড় শ কোটি এবং ২০৫০ সালে হবে ১৬৬ কোটি। আর ২০৩০-এর দশকের আগ পর্যন্ত চীনের জনসংখ্যা স্থিতিশীল থাকবে। ২০৩০-এর পর দেশটির জনসংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক-বিষয়ক দপ্তরের জনসংখ্যা বিভাগ পূর্বাভাসে আরও বলেছে, বর্তমানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যা ৭৬০ কোটি। ২০৩০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৮৬০ কোটি। ২০৫০ সালে হবে ৯৮০ কোটি। ২...

ইউরোপের সামনে বড় বিপদ

Image
বড় বিপদের সামনে ইউরোপ। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ঠেকাতে না পারলে এই শতকের শেষ নাগাদ চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার কারণে সেখানে বছরে দেড় লাখের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। বিষয়টি নিয়ে গবেষকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। গবেষকেরা বলছেন, চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার কারণে ২১০০ সাল নাগাদ ইউরোপে প্রতিবছর ১ লাখ ৫২ হাজারের বেশি লোক মারা যেতে পারে। ‘দ্য ল্যানসেট প্লানেটারি হেলথ’ সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা নিবন্ধে বলা হয়েছে, এখনকার চেয়ে ওই সময় আবহাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাবের শিকার হয়ে মৃত্যুহার ৫০ গুণ বেশি হবে। এসব ক্ষতিকর প্রভাবের ৯৯ শতাংশই ঘটতে পারে তাপপ্রবাহের কারণে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হতে পারে দক্ষিণ ইউরোপ। ইউরোপিয়ান কমিশনের জয়েন্ট রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা ও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া প্রভাব ঠেকানোর ব্যবস্থা না করা হলে ২০৭১ থেকে ২১০০ সালের মধ্যে মৃত্যুসংখ্যা ১ লাখ ৫২ হাজারে ঠেকবে। ওই সময়ে ইউরোপে প্রতি তিনজনের মধ্যে দুজন বিপর্যয়ের শিকার হবে। বিশ শতকে এই হার ছিল ২০ জনে একজন। এ ছাড়া উপকূলীয় এলাকায় বন্যা বেড়ে যাবে। গবেষকেরা তাপপ্রবাহ, শৈত্যপ্রবাহ, খ...