Posts

Showing posts from September 21, 2017

NASA - Moon, Mars, and Beyond

Image
7:39 NASA - Moon, Mars, and Beyond

৪০ বছর ধরে মহাকাশে হাঁটছে এই দুই পথিক সুজয় চক্রবর্তী ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৯:০০:২৮

Image
৪০টা বছর কেটে গেল। প্রত্যেকটি কথাই তারা রেখেছে। রেখে চলেছে, একটানা। পেরিয়ে গিয়েছে, পেরিয়ে চলেছে একের পর এক ‘স্টেশন’। মহাকাশে। ছুঁয়েছে একের পর এক মাইলস্টোন। হাড়জমানো ঠাণ্ডায় আদিগন্ত, অতলান্ত মহাকাশে ঘন, জমজমাট, গা ছমছমে অন্ধকারে তারা ছুটে চলেছে একা, নির্বান্ধব। ৪০ বছর ধরে! দু’জনে দু’দিকে। মানবসভ্যতার পাঠানো প্রথম দুই মহাকাশযান। ভয়েজার-১ এবং ভয়েজার-২। মহাকাশে যাদের এগিয়ে চলার জ্বালানি সৌরশক্তি বা সোলার পাওয়ার। আর পরামর্শের ‘ব্রেন’টা ধরা রয়েছে নাসার গ্রাউন্ড স্টেশনে। দুই ‘পথিক’ই মহাকাশে এগিয়ে চলেছে ঘণ্টায় ৩০ হাজার মাইলেরও বেশি গতিবেগে। নাসা জানাচ্ছে, সেই যাত্রাপথে আমাদের গ্যালাক্সির পরবর্তী নক্ষত্রের ‘রাজত্বে’ পৌঁছতে ভয়েজার-১ মহাকাশযানের সময় লাগবে আরও ৪০ হাজার বছর! ৪০ বছরের ‘ভয়েজার মিশন’: বদলেছে সময়, বদলেছে মহাকাশে দুই ‘পথিক’কে চালানোর মানুষজনও, নাসায় ‘অমরত্বের পথে’ যাত্রা কতটা সূদীর্ঘ হতে পারে, তা কী ভাবে হয়ে উঠতে পারে ‘ক্লান্তিহীন’ও, সম্ভবত সভ্যতার ইতিহাসে তার সবচেয়ে সেরা নজির গড়েছে নাসার এই দুই মহাকাশযানই। আরও পড়ুন-  সূর্য থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে গোলা ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে...

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ‘ইউ বোটে’ অক্ষত ২৩টি দেহ

Image
                                                                                                                                                                   সময়টা প্রায় একশো বছর আগের। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলছে পুরোদমে। উত্তর সাগর আর ইংলিশ চ্যানেল পাহারা দিচ্ছে জার্মান ডুবোজাহাজের ঝাঁক। ওই ধরনের ডুবোজাহাজকে চলতি কথায় জার্মানরা বলত ‘ইউ বোট’। যুদ্ধের সময়ে হারিয়ে যাওয়া সেই রকমই একটি ‘ইউবি টু টাইপ’ জার্মান ডুবোজাহাজের সন্ধান মিলল বেলজিয়াম উপকূলে— উত্তর সাগরের তলদেশে। আশ্চর্যের কথা, ডুবোজাহাজে থাকা ২৩ জন জনের দেহই অক্ষত অবস্থায় মিলেছে বলে জানিয়েছে বেলজিয়াম সরকার। ...

পাহাড়ে ৬৪ বছরের জমে থাকা কান্না প্রধানমন্ত্রী কি থামানোর উদ্যোগ নেবেন?

Image
মোঃ মাহমুদ হাসান :   “আমরা পাহাড়কে মনে করি মা, আমরা মায়ের দুধ খাই; কিন্তু তোমরা বাঙ্গালীরা মায়ের শরীরের মাংস খুবলে খুবলে খাও।“-২০০৩ সালে কথাটি বলেছিলেন, শুভ মঙ্গল চাকমা নামে একজন অশিক্ষিত মানুষ; যার বসবাস রাঙ্গামাটির বরকল উপজেলার বরকল ইউনিয়নের দেওয়ান চর মৌজার “ফালিটাইঙ্যা চুগ” আদামে (পাড়ায়)। প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত্য, রাজপথ হতে এয়ার-কন্ডিশনড কক্ষের সভা-সেমিনার পর্যন্ত্য আমার জীবনে যত শিক্ষক পেয়েছি, তাদের সবার চেয়েও বেশি শিখেছি আমি এ অশিক্ষিত পাহাড়ীটির কাছে ৯ মাসে ৪৫ হতে ৫০ দিনের সাহচর্যে; আমার কাছে তার কাছ থেকে অর্জিত শিক্ষার গুরুত্ব আমার পিতার কাছ থেকে শিক্ষার পরপরই। শুভ মঙ্গল দাদার কাছে অমার প্রশ্ন ছিলো, “চলন্ত বাস হতে হাটহাজারী, রাউজান, রাঙ্গুনীয়ায় কোদাল দিয়ে পাহাড়ের ঢাল কুপিয়ে আদা চাষ করা হচ্ছে, কিন্তু, আপনারা শুধু দা-এর আগা দিয়ে একটু খোচা দিয়ে বীজ বুনেন কেন? কোদাল দিয়ে কুপিয়ে বীজ বপন করলে ফলন বেশি হতো।“ তিনি প্রত্যুত্তরে উপরোক্ত কথাটি বলেছিলেন। বয়সে আমার চেয়ে ২০ বছরের বড়, তথাকথিত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিহীন যে মানুষটি, তিনি মাত্র দুদিনেই হয়ে গিয়েছিলেন আমার...

উদ্বাস্তুদের ঘরে ফেরার আহ্বান সেনাপ্রধানের

Image
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার কারণে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে থাকা উদ্বাস্তুদের ঘরে ফেরার আহ্বান  জানিয়েছেন দেশটির সেনাবাহিনীর প্রধান মিন অং। খবর স্ট্রেইট টাইমসের। বৃহস্পতিবার তিনি দেশের অভ্যন্তরের উদ্বাস্তুদের এ ধরনের আহ্বান জানালেও বাংলাদেশে পালিয়ে আসা চার লাখ ২২ হাজার রোহিঙ্গার ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি। ২৫ আগস্টের পর থেকে শুরু হওয়া সহিংস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন তিনি। মিয়ানমারের দাবি, মুসলিমদের হামলার শিকার হয়ে দেশের অভ্যন্তরে ৩০ হাজার মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে। উগ্র মুসলিমরা বৌদ্ধ এবং অমুসলিমদের ওপর হামলা চালিয়েছে বলেও  দাবি তোলা হচ্ছে। অথচ মুসলিম রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করেছে দেশটির সেনাবাহিনী এবং বৌদ্ধরা। রোহিঙ্গাদের গণহত্যার বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছেন মিন অং। তিনি তার বক্তব্যে একবারও রোহিঙ্গা শব্দটি ব্যবহার করেননি। মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নিজেদের দেশের নাগরিক হিসেবেই শিকার করে না। তাদের দাবি, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ থেকে গিয়ে সেখানে বসতি স্থাপন করেছে। অথচ শত শত বছর ধর...

ভারতে আরেক ‘ধর্ষকগুরু’র সন্ধান

Image
ভারতে যৌনতায় অভিযুক্ত আরেক ধর্মগুরু মহারাজ। ছবি- টুইটার থেকে নেয়া ভারতে যৌনতায় অভিযুক্ত আরেক ধর্মগুরু মহারাজ। ছবি- টুইটার থেকে নেয়া ধর্মের মুখোশে স্বঘোষিত বাবাদের চেহারাটা যে ঠিক কী রকম, রাম রহিমের ঘটনাতেই তা প্রমাণ হয়েছে। এবার খোঁজ মিলল আরেক ভণ্ড ‘বাবার’। যৌনতায় আসক্ত সেও। যৌন লালসা চরিতার্থ করতে নিজের ভক্তের কন্যাকেই বেছে নিয়েছিল। আর তার জেরেই বিপত্তি। তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু হয়েছে রাজস্থানের ওই স্বঘোষিত ধর্মগুরুর নামে। রাজস্থানের এই বাবার নাম কৌশলেন্দ্র প্রপনাচার্য ফলহারি মহারাজ। আলোয়ারে তার আশ্রম। নিগৃহীত তরুণীর বাড়িতে যাতায়াত ছিল বাবার। যেহেতু তরুণীর বাড়ির সদস্যরা ফলহারি মহারাজের শিষ্য ছিল। আইন নিয়ে পড়াশোনা করছিলেন তরুণী। পড়া শেষ হওয়ার পর একটি সংস্থায় চাকরি মেলে। সে কারণেই গুরুর আশ্রমে গিয়েছিলেন তিনি। কিছু অনুদান দেয়ার ইচ্ছে ছিল তার। তরুণীর অভিযোগ, সে সময়ই তাকে বসিয়ে রাখা হয়। তারপর তাকে আলাদা করে ডেকে নিয়ে যৌন নিগ্রহ শুরু করে বাবা। একপর্যায়ে তাকে ধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এরপরই বাড়ি ফিরে ভণ্ড বাবার কুকীর্তির কথা জানান ওই তরুণী। অ...

আত্মসমর্পণ করতে চান দাউদ ইব্রাহিম!

Image
আত্মসমর্পণ করতে চান আন্ডারওয়ার্ল্ডের বেতাজ বাদশা দাউদ ইব্রাহিম। চাঞ্চল্যকর এই দাবিই করলেন রাজ ঠাকরে। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনাপ্রধান দাবি করলেন, ডি কোম্পানি প্রধান দাউদ ইব্রাহিম আত্মসমর্পণ করতে চান। এর জন্য তিনি সরকারের সঙ্গে কথাবার্তাও চালাচ্ছেন। গত সোমবার দাউদ ইব্রাহিমের ভাই ইকবাল কাসকারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। জেরায় সে স্বীকার করেছে, ভারতের চাপে পড়ে চারবার আস্তানা বদল করেছে দাউদ। তবে পাকিস্তান থেকেই সে ‌যে এখন তার সাম্রাজ্য চালাচ্ছে, তা ইকবালের কথায় স্পষ্ট। ফেসবুক পেজ লঞ্চ অনুষ্ঠানে রাজ ঠাকরে বলেন, একটা জিনিস আমি বুঝি, সেটি হল দাউদ এবার আত্মসমর্পণ করতে চায়। ও এখন কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। দেশের মাটিতেই মরতে চায়। ফলে দেশে ফেরার জন্য সে এখন কেন্দ্রের সঙ্গে জোর কথাবার্তা চালাচ্ছে। দাউদ নিজে ফিরতে চাইছে কিন্তু বিজেপি দাবি করবে তারা দাউদকে ফিরিয়ে এনেছে। এদিকে দাউদ নিজে থেকে আত্মসমর্পণ করতে চাইলেও বিজেপি এটাকে তার নিজের কৃতিত্ব বলে দাবি করছে। ১৯৯০ সালে মহারাষ্ট্রে বিজেপি-শিবসেনা সরকার ঘোষণা করেছিল। তারা দাউদকে বিদেশ থেকে কোমরে দড়ি বেঁধে দেশে আনবে। সেস...

র‌্যাম্প মডেল থেকে জেএমবি কমান্ডার

Image
রাজধানীর দক্ষিণ বনশ্রী এলাকা থেকে ইমাম মেহেদী হাসান ওরফে আবু জিব্রিলকে (৩০) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। গ্রেফতার মেহেদী র‌্যাম্প মডেল থেকে জেএমবির ‘ব্রিগেড আদ-দার-ই কুতনি’র কমান্ডার হয়ে ওঠেন বলে জানিয়েছেন র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় কারওয়ানবাজারস্থ র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান। এর আগে বুধবার দক্ষিণ বনশ্রী থেকে তাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। মেহেদী বেসরকারি দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ সম্পন্ন করে কিছু দিন র‍্যাম্প মডেলিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, র‌্যাম্প মডেল হওয়ার ইচ্ছা ছিল ইমাম মেহেদী হাসান ওরফে আবু জিব্রিলের। বেশ কয়েকটি প্রতিযোগিতায় অংশও নেন তিনি। তবে ২০১৫ সালে সারোয়ার-তামিম গ্রুপের সংস্পর্শে পাল্টে যায় তার জীবন। র‌্যাম্প মডেল থেকে হয়ে ওঠেন জেএমবির ‘ব্রিগেড আদ-দার-ই কুতনি’র কমান্ডার। তিনি বলেন, জেএমবির সারোয়ার-তামিম গ্রুপের দুটি অপারেশনাল ব্যাকআপ ব্রিগেডের খোঁজ পেয়েছে র‍্যাব। গ্রুপ দুইটি হলো- ‘বদর স্কোয়াড ব্রিগেড' ও 'ব্রিগেড আদ্-দার-ই-কুত...

ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থেই মিয়ানমারের পক্ষে চীন রাশিয়া ও ভারত

Image
রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর নিপীড়ন সত্ত্বেও ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চীন ও রাশিয়া। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী বন্ধুপ্রতিম দেশ ভারতের অবস্থানও মিয়ানমারের পক্ষে। কেননা, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের বিতাড়িত করতে নৃশংসতা চলাকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেখানে উপস্থিত হয়ে সুচি সরকারকে সমর্থন দেন। সাফ জানিয়ে দেন, রাখাইনে উগ্রপন্থী সহিংসতা নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে একমত পোষণ করছে ভারত। এদিকে পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ভারত সরকার ত্রাণ পাঠিয়েছে। এ ছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকবেন বলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানিয়েছেন। তবে কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, রোহিঙ্গা সংকট ইস্যুতে ভারত এখন কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হল- ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থে চীন ও রাশিয়ার মতো ভারতও মিয়ানমারের সঙ্গে আছে। ঢাকায় কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা যুগান্তরের কাছে এমন অভিমত ব্যক্ত করেন। জানা যায়, ৫০ বছরের সেনা শাসনকালে মিয়ানমারে বিপুল বিনিয়োগ করেছে চীন। আবার চীনে উই...

‘শয্যাসঙ্গিনী’ হানিপ্রীতই মেয়ে পাঠাত রামরহিমকে/ইনকিলাব ডেস্ক:

Image
ধর্ষকবাবা তো বটেই, এবার হানিপ্রীতের বিরুদ্ধেও উঠল মারাত্মক অভিযোগ। অভিযোগ করলেন খোদ হানিপ্রীতিরই ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। এক ইংরাজি সংবাদমাধ্যমে আরভিসিজে-তে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, হানিপ্রীতের ওই বান্ধবী তথা ডেরার প্রাক্তন সাধ্বীর দাবি, প্রতিদিন রাত দশটার সময়ে হানিপ্রীতকে এসএমএস করত রাম রহিম সিং। আর তার দাবি পূরণ করত হানিপ্রীত। রাম রহিমের সঙ্গে হানিপ্রীতের শারীরিক সম্পর্ক ছিল। তাদের এক বিছানায় শুয়ে থাকতেও বহুবার দেখেছেন তিনি। নিজে তো বটেই, অন্যান্য মেয়েদেরও রাম রহিমের লালসির শিকার হতে বাধ্য করত সে। তদন্তকারীদের সাধ্বী জানিয়েছেন, রাম রহিমের ডেরায় যখন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত, তখন সুন্দরী স্বাধীদের অনুষ্ঠানে হাজির করানোর দায়িত্ব থাকত হানিপ্রীতের উপর। প্রত্যেক স্বাধীর উপরই নজর থাকত রাম রহিমের। যাকে পছন্দ হত, তাকে রাতে যেতে হত ‘বাবা’র গুহায়। কোন সাধ্বীকে সেই রাতে লালসার শিকার বানাতে চায়, তা অনুষ্ঠান চলাকালীনই ঠিক করে নিত রাম রহিম। পরে তার নাম হানিপ্রীতের মোবাইলে এসএমএস করে দিত সে। সাধ্বীর দাবি, প্রথমে স্বেচ্ছায় আনন্দের সঙ্গে গুহায় যেতে রাজি থাকত মেয়েরা। কারণ হানিপ্রীত তাদের বোঝাত, তারা ‘বাবা’...

বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমার বাহিনীর আগুন, গুলি

Image
            বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমার বাহিনীর আগুন, গুলি বাংলাদেশ সীমান্ত-সংলগ্ন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম গ্রামগুলোতে নতুন করে আগুন দেয়ার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া বাংলাদেশ এলাকা থেকে সেখানে গোলাগুলির হওয়ার শব্দও শোনা যায়। আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তমব্রু সীমান্তের ডেকুবুনিয়া উত্তর পাড়ায় একটি গ্রামে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। আমাদের সংবাদদাতারা জানান, বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। ভীত-সন্ত্রস্ত্র অনেক রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তের পালিয়ে আসার চেষ্টা করছে। আগুনের লেলিহান শিখা সীমান্তের এপার থেকেও দেখা যাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের জন্য খোলা কারাগার রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য সাতটি আশ্রয়শিবির খোলার ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমার। এখনো যারা পালিয়ে যেতে সমর্থ হয়নি তাদের জোরপূর্বক ওই ক্যাম্পগুলোতে রাখা হবে বলে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে কাউকে ফিরিয়ে নিলে তাদেরও ওই ক্যাম্পে রাখবে মিয়ানমার। আলজাজিরার মার্চ মাসের এক খবরে সেখানকার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরগুলোর ভয়াবহতা ফুটে উঠেছিল। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর আশঙ্কা, নতুন আশ্রয়...