Posts

Showing posts from January 16, 2020

চাঁদে-মঙ্গলে ছত্রাক দিয়ে বাড়ি বানানোর প্রকল্প নাসার

Image
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এমন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে যাতে চাঁদ, মঙ্গলগ্রহ কিংবা অন্য কোনো নক্ষত্রে ছত্রাক দিয়ে বানানো হবে বাড়ি। এ প্রযুক্তি থেকে পৃথিবীও উপকৃত হতে পারে। এতে সবুজায়নের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এতে পৃথিবীর জীবনব্যবস্থাও আরও টেকসই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নাসা ১৪ জানুয়ারি নিজেদের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানিয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালিতে নাসার এমস রিচার্স সেন্টার মাইকো আর্কিটেকচার প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করছে। এ প্রজেক্ট বাস্তবায়ন হলে মাইসেলিয়া নামে পরিচিত ছত্রাকের সাহায্যে পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ, মঙ্গল ও এর বাইরে ঘরবাড়ি তৈরিতে সাহায্য করবে। প্রকেক্টটির সঙ্গে যুক্ত লিন রথছচাইল্ড বলেন, এতদিন মঙ্গলে আবাসস্থল বানানোর বিষয়টি ভাবা হতো কচ্ছপের মতো- ঘরবাড়ি নিজেদের পিঠে বহন করে নিয়ে যাওয়া। এটি খুবই নির্ভরযোগ্য পরিকল্পনা হলেও তাতে জ্বালানি খরচ প্রচুর। তার পরিবর্তে আমরা মাইসেলিয়াকে কাজে লাগাতে পারি।  বিডি প্রতিদিন/ফারজানা  Share Tweet

ইরানের সেই ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বর্ণনা দিলেন মার্কিন সেনা

Image
জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে গত ৮ জানুয়ারি ভোরে ইরাকে অবস্থিত দু'টি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ১৩টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান। কিন্তু মার্কিন বাহিনীর  আকাশে শক্তিশালী চোখ থাকার পরও একটি ক্ষেপণাস্ত্রও ঠেকাতে পারেনি। কী ঘটেছিল সেদিন? সেই পরিস্থিতির কিছুটা বর্ণনা উঠে এসেছে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি'র প্রতিবেদনে। সেদিন ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের হামলায় কয়েক ঘণ্টা পুরো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটি। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে সেনারা আকাশে তাদের শক্তিশালী নজরদারির নিয়ন্ত্রণ হারায়। যেন কয়েক ঘণ্টার জন্য অন্ধ হয়ে যায় তারা। ইরাকের আইন আল-আসাদ মার্কিন বিমান ঘাঁটিটি যখন ইরানের একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে পর্যুদস্ত, তখন মুহূর্তের মধ্যে চোখে ধাঁধা লাগে মার্কিন সেনাদের। আকাশে মার্কিন সেনাদের অতি শক্তিশালী ও ব্যয়বহুল নজরদারি ব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়ে। সেদিনের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের অসহায়ত্বের চিত্রই ফুটে উঠেছে মার্কিন সেনাদের বক্তব্যে। আইন আল আসাদ ঘাঁটিতে যৌথ বাহিনী আয়োজিত গণমাধ্যমের পরিদর্শন অনু...

‘সমুদ্রের দূত’ উঠে এলো ডাঙায়, জাপানে সুনামি আতঙ্ক

Image
Currently 0/5 1 2 3 4 5 গড় রেটিং:  0 /5 (0 টি ভোট গৃহিত হয়েছে) সংগৃহীত ছবি জাপানের তোমায়া এলাকায় ফের উঠে এল বিরল প্রজাতির ওরফিশ। জাপানি ভাষায় যার নাম ‘রিউগু নো সুকাই’। যাকে জাপানের মানুষ মনে করেন, সমুদ্রে ভগবানের দূত। এই মাছ সমুদ্রের তলদেশ থেকে বয়ে আনে ধ্বংসের বার্তা। এমনই মনে করে জাপানিরা। আর তার কারণ, বিধ্বংসী সুনামির আগে সেবার ওই মাছ সমুদ্র থেকে ডাঙায় উঠে এসেছিল। এবারও সমুদ্র থেকে উঠে এসেছে ওরফিশ মাছ। ফলে ফের সুনামি আতঙ্ক ছড়াচ্ছে জাপানে।  জাপানের তোয়ামা এলাকায় মাছটি ধরা পড়েছে। ওরফিশ সাধারণত বিরল প্রজাতির মাছ। জানা গেছে, এই মৌসুমে ছয়টি ওরফিশ ধরা পড়েছে। আর সেই জন্য বেশ আতঙ্কে রয়েছেন উপকূলবর্তী মানুষ।  যদিও বিজ্ঞানীরা ওরফিশের সঙ্গে সুনামির সম্ভাবনার যুক্তি উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু জাপানের মানুষের একাংশ বিশ্বাস করে, ওরফিশ সমুদ্র থেকে উঠে আসে কোনো অশনী সংকেত সঙ্গে নিয়ে।  গতবারও ওরফিশ উঠে আসার কিছুদিনের মধ্যেই সুনামি হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়া, জাপানের বিস্তর ক্ষতি হয়েছিল সেই ভয়ঙ্কর সুনামিতে। রিউগু নো সুকাই নিয়ে জাপানিদের ম...