চট্টগ্রামে স্ত্রী, কন্যা, ছেলে ও শ্যালিকার হাতে স্ক্র্যাপ ব্যবসায়ী তৈয়ব আলী খুনের আরও অজানা তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। তার স্ত্রী কোহিনুর বেগম ছিল পরকীয়ায় মত্ত। তার বাসায় সব সময় অচেনা পুরুষের যাতায়াত ছিল। মায়ের দেখাদেখি এসএসসি পরীক্ষার্থী মেয়ে বৃষ্টিও জড়িয়ে পড়ে প্রেমে। তাই মা-মেয়ে তাদের প্রেম-পরকীয়া নির্বিঘ্ন করতে তৈয়ব আলীকে বাসায় থাকতে দিত না। তাকে মেসে থাকতে বাধ্য করে। পুলিশ ও তৈয়ব আলীর পরিবার সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে তৈয়ব আলীকে খুন করে লাশ খালে ফেলে দেয়ার সময় পালিয়ে যাওয়া রাব্বিকে (তৈয়বের মেয়ের প্রেমিক) ঘটনার চার দিন পরও গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। এর আগে অবশ্য পুলিশ ব্যবসায়ী তৈয়বকে হত্যার অভিযোগে তার স্ত্রী, কন্যা, ছেলে ও শ্যালিকাকে গ্রেফতার করে। তাদের গ্রেফতারের পরই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হতে শুরু করে। শুক্রবার রাতে নগরীর পশ্চিম মাদারবাড়ি এলাকায় নিজ বাসায় স্ক্র্যাপ লোহা ব্যবসায়ী তৈয়ব আলীকে (৫০) স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে ও শ্যালিকা মিলে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। শনিবার রাতে ওই এলাকার খালে বস্তাবন্দি লাশ ফেলতে গেলে স্থানীয়রা সোহেল...