Posts

Showing posts from August 30, 2017

৩৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণরা মাধ্যমিকের শিক্ষক হচ্ছেন

Image
কাগজ অনলাইন প্রতিবেদক:  ৩৪তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে নন-ক্যাডার হিসেবে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত ৪৫০ জনের মধ্যে ২৮৯ জন ঈদের আগেই সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পাচ্ছেন। তারা দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পাবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক) চৌধুরী মুফাদ আহমেদ জানান, যাদের বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন পাওয়া গেছে, তাদের আগে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। বাকিদের প্রতিবেদন পাওয়া গেলেই সঙ্গে সঙ্গে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। তবে পরে যারা নিয়োগ পাবেন, তাদের জ্যেষ্ঠতায় কোনো সমস্যা হবে না। সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) করা মেধাতালিকা অনুযায়ীই জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। - বিজ্ঞাপন - শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। ঈদের আগে আগামীকালই সর্বশেষে কর্মদিবস। আরও জানা যায়, ৪৫০ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হলেও স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশ নেন ৩৩৬ জন। এদের মধ্যে এখন পর্যন্ত পুলিশি যাচাই প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ২৮৯ জনের। এখন তাদেরই নিয়োগ দেওয়...

চলন্ত বাসে ধর্ষণের আসামির জামিন

Image
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে চলন্ত বাসে পোশাকশ্রমিককে গণধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া তিন আসামির মধ্যে একজন আজ বুধবার জামিন পেয়েছেন। চাঞ্চল্যকর এই মামলাটি অভিযোগ গঠনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি ‘বিনিময় সার্ভিসের’ চালক হাবিবুর রহমান, ভাড়া আদায়কারী রেজাউল করিম ওরফে জুয়েল ও চালকের সহকারী আবদুল খালেক ঘটনার পরপরই গ্রেপ্তার হন। তাঁরা টাঙ্গাইল কারাগারে আছেন। অভিযোগপত্রভুক্ত অপর আসামি মো. আশরাফুল পলাতক। টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, কারাগারে থাকা তিন আসামি বুধবার আদালতে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক মো. আবদুল মান্নান ২ নম্বর আসামি রেজাউল করিম ওরফে জুয়েলের জামিন মঞ্জুর করেন। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ কৌঁসুলি এ কে এম নাসিমুল আক্তার জামিন মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, গণধর্ষণের শিকার ওই পোশাকশ্রমিক ধনবাড়ীতে এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। ২০১৬ সালের ১ এপ্রিল সকালে গাজীপুরের শফিপুর এলাকায় তাঁর কর্মস্থলে যোগদানের উদ্দেশ্যে ভোর পাঁচটার দিকে ধনবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে আসেন। ঢাকাগামী একটি ব...

রাঙামাটির রং

Image
পাহাড়ে ভোর। কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশ। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই হেলিপ্যাড এলাকা থেকে তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা। বর্ষাকালে যেন যৌবন ফিরে পায় রাঙামাটির প্রাকৃতিক ঝরনাগুলো। রাঙামাটি সদরের সাহসবান্ধা এলাকা থেকে সম্প্রতি তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা রাঙামাটি সদরের বড়াদম এলাকার পাহাড় থেকে দেখা মনোরম দৃশ্য। ছবিটি আজ বুধবার দুপুরে তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা ভোরে সূর্য ওঠার দৃশ্য দেখছেন এক তরুণী। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই হেলিপ্যাড এলাকা থেকে গতকাল মঙ্গলবার তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা শরতে অনেকটাই শান্ত থাকে কাপ্তাই লেক। লেকে ঘুরতে গিয়ে সুবলংয়ের প্রাকৃতিক ঝরনার দেখা মিলবে। সুবলং এলাকা থেকে গত সোমবার তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা সাজেকের চোখজুড়ানো দৃশ্য। ছবিটি গতকাল মঙ্গলবার রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: সুপ্রিয় চাকমা সাজেকের মনোলোভা প্রকৃতি। বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই হেলিপ্যাড এলাকা থেকে গতকাল মঙ্গলবার তোলা ছবি। ছবি: সুপ্রিয় চাক...

মুশফিক-সাকিবদের ৬ কোটি টাকা পুরস্কার

Image
টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমবারের হারিয়ে মুশফিক-সাকিবদের মুখে এখন খুশির ঢেউ। ম্যাচ শেষে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান যে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করেছেন, তাতে তাঁদের আনন্দের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কথা দ্বিগুণ। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আজ অস্ট্রেলিয়াকে ২০ রানে হারানোর পর বাংলাদেশ দলের জন্য ২ কোটি টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন বিসিবি সভাপতি। ১৪ ক্রিকেটার ছাড়াও দলের কোচিং স্টাফরাও এই পুরস্কারের অংশ। টেস্ট জয়ের দিন আরেকটা সুখবর পেলেন বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়েরা। গত জুনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে ওঠায় আইসিসি থেকে চার কোটি টাকা পেয়েছে বিসিবি। নাজমুল জানিয়েছেন, সেটিও এই ২ কোটি টাকার সঙ্গে যোগ করে দেওয়া হবে খেলোয়াড়দের। মোট ৬ কোটি টাকার পুরস্কার কালই খেলোয়াড়দের হাতে তুলে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন বিসিবি সভাপতি। আরও সংবাদ বিষয়:

মিসাইল গোপনে তৈরি করছে ডিআরডিও

Image
চেন্নাই:  আর মাত্র কয়েক দিন, তারপরেই ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ঝুলিতে থাকবে সুপারসনিক মিসাইল। শব্দের থেকে তিনগুণ গতিতে চলতে পারা এই সুপারসনিক মিসাইল দেখতে অনেকটা বিষ্ণু চক্রের মতো। প্রচণ্ড বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন এই সুপারসনিক মিসাইলেই আগামী দিনে ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সেরা বাজি হতে চলে বলে মনে করা হচ্ছে। পড়ুন আরও-  অ্যান্টি মিসাইল গ্রুপের অংশ হচ্ছে ভারত - Advertisement - ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এই নতুন গবেষণার কথা ফাঁস করে দিয়েছেন ডিআরডিওর এক প্রাক্তনী। তাঁর কথায়, “ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা আপাতত মগ্ন রয়েছে সুপারসনিক মিসাইল নিয়ে। গবেষণার ফলাফল সাফল্যের মুখ দেখার অপেক্ষায়। এই স্বপ্ন যদি সত্যি হয়, তাহলে প্রতিপক্ষের পিলে চমকে যাবে।” কী এমন ক্ষমতা এই সুপারসনিক মিসাইলের? পিল্লাই নিজেই জানিয়েছে, পৃথিবীর মধ্যে ভারতই প্রথম দেশ হবে যার হাতে থাকবে এই সুপারসনিক মিসাইল। মার্কিন ক্রুজ মিসাইলের সঙ্গেও সমানে পাল্লা দিতে সক্ষম এই সুপারসনিক। ভূমি থেকে শত্রু দেশের যে কোনও ঘাঁটি লক্ষ্য করে গুড়িয়ে দিতে ওস্তাদ এই মিসাইল। পড়ুন আর-  মিসাইল প্রুফ দেশ হওয়ার পথে ভারত ...

রোহিঙ্গা সমস্যা কি জাতিগত না ধর্মগত ?

Image
পুর্বের লেখা দুটি থেকে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে এই রোহিঙ্গা আসলে কারা ও এদের উৎপত্তি কিভাবে। ইতিহাস যা বলে তা থেকে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, রোহিঙ্গা গোষ্ঠী বৃটিশ শাসনামলে জাতীয় তালিকায় নাম না তুলতে পারলেও তারা ভালোভাবেই রাখাইন আর আরাকান অঞ্চল সহ অন্যান্য যায়গায় বসবাস করে আসছিলো। ১৯৬১ সালে মায়ানমারের রাজা বোদাওফায়া রাজ্য দখল করার পর থেকেই শুরু হয় তাদের দুর্দিন। ধীরে ধীরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে দেখা যায় মগ জাতিদের দ্বারা অত্যাচার। আর তা থেকেই রোহিঙ্গারা শুরু করে আন্দোলন। গত ২০ বছরে তা আরো প্রভাব বিস্তার করে। তারা মুসলিম হবার কারনে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ আরো ভালো ভাবে তাদের আন্দোলনে যুক্ত হয়। কারন ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা জিহাদি প্রশিক্ষন ভালো দেওয়া যায়। আরো অনেক কথা আছে যা এখন বলছি না। এখন আসুন এদের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কিছু বলা যাক। এই রোহিঙ্গাদের মূল কথা জানলে কেউ তাদের ভালো বলবে না। তার যথেষ্ট কারন আছে। এদেরকে অশিক্ষিত আর জিহাদি জঙ্গিবাহিনীই বলবে সবাই। যারা হাসতে হাসতে মানুষের দেহকে শত শত খন্ড করে থাকে। তবে মায়ানমার সরকার জঙ্গী দমনের নামে তাদের সাথে কোন অমানবিক আচরন করছে কিনা সেট...

বিচারপতি সিনহাকে ফাঁসাতে তাঁর বন্ধু অনিরুদ্ধকে অপহরন করলো ডিজিএফআই

Image
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সাথে বর্তমান সরকারের চলমান বিরোধের জের ধরে ডিজিএফআই অপহরন করলো তার পারিবারিক বন্ধু অনিরুদ্ধ কুমার রায়কে। অনিরুদ্ধ বাংলাদেশি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান আরএমএম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বাংলাদেশে বেলারুশের অনারারি কনসাল। সরকারের সর্বোচ্চ কতৃপক্ষের নির্দেশে এই অপহরন। জানা গেছে, প্রধান বিচারপতিকে ফাঁসাতে তার নামে দুর্নীতি, টাকা পাচারের গল্প ও দলিল তৈরী করতেই অনিরুদ্ধকে অপহরন। খুব সহসাই সেগুলো তৈরী করে প্যদান বিচারপতিকে ব্লাকমেল করার চেষ্টা করা হবে। তবে সিনহা বাবু যেভাবে ক্ষেপে আছেন এবং তিনি যে কঠের প্রকৃতির মানুষ, তাতে কতটা কাজ দিবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তবে একজন কূটনীীতককে এভাবে অপহরনের শিকার হওয়ায় কূটনৈতিক পাড়ায় তোলপাড় পড়ে গেছে। গত রবিবার বিকেলে অনিরুদ্ধ কুমার রায়কে গুলশান থেকে অপহরন করার ২৪ ঘণ্টা পার হলেও তার কোন সন্ধান দিতে পারেনি পুলিশ। অনিরুদ্ধ রায়ের ভাগ্নে কল্লোল রায় ওই ঘটনায় গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। পরিবারের একটি সূত্র জানায়, রোববার বিকালে গুলশান-১-এ নিজের গাড়িতে ওঠার সময় ৭-৮ জন লোক এসে নিজেদের একটি গোয়েন্দা সংস্...

হঠাৎ অসহায় বিচারপতি সিন্‌হা

Image
গল্পটা রুশদেশের। একজন বিচারককে অনৈতিক এক কাজ করতে দেখে ফেললেন এক ব্যক্তি। বিচারকও দেখলেন ব্যাটা চাক্ষুষ সাক্ষী তাঁর অপকর্মের। বিচারক তাঁকে অনুনয় করলেন, বললেন, আমার এই খবরটা তুমি কাউকে জানিয়ো না, বিনিময়ে তুমি যা চাও তাই-ই পাবে। লোকটা বুদ্ধিমান। বলল, ঠিক আছে আমি কাউকে বলব না, কিন্তু আমার তিনটা কাজ তোমাকে করে দিতে হবে। বিচারক রাজি হলেন। তারপর বললেন, বলো তোমার কী কাজ? ওই ব্যক্তি বললেন, তিনটা বিচার তুমি করবে আমার ইচ্ছা অনুযায়ী। বিচারক রাজি হলেন। বিচার করলেন। কিন্তু ওই ব্যক্তি নিয়মিতই তাঁকে অন্যায় বিচারে বাধ্য করা শুরু করল। বিচারক এবার ক্ষেপে গেলেন। ওই ব্যক্তিকে জানালেন, তুমিতো বলেছিলে মাত্র তিনটি বিচার, এখন তুমি আবার কেন এসব আবদার নিয়ে আসছ? উত্তরে ব্যক্তি বললেন, ঠিক আছে তুমি করো না, আমি কাল সবাইকে তোমার বিষয়টা জানাব। এক পর্যায়ে ওই বিচারক পাগল হয়ে গেলেন। গল্পের শিক্ষা হলো, ‘একটা অন্যায় দশটা অন্যায়ের পথ করে দেয়।’ বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি কি এরকমই কারো ব্লাকমেইলের শিকার। তাঁকে কি কেউ ব্যবহার করছে? তিনি যা বলছেন, যা করছেন, তা কি কারও নির্দেশিত পথে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে গোয়েন...

প্রধান বিচারপতিকে যেন আদালতে বসতে দেয়া না হয় ঃ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

Image
অবকাশের পর প্রধান বিচারপতিকে আর আদালতে বসতে না দেয়ার দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তিনি বলেন, ‘তার (প্রধান বিচারপতি) কাছে দুটি জিনিস রয়েছে এই মুহূর্তে। একটি হল ত্রয়োদশ সংশোধনী, আরেকটি ১৫৪ জন এমপি, যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এটা কিন্তু সম্পূর্ণ বৈধ, সাংবিধানিকভাবে বৈধ। কেউ যদি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করে, তাহলে এ নিয়ম আছে। ড. কামাল হোসেনও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এটা চ্যালেঞ্জ করা হলে হাইকোর্ট নস্যাৎ (বাতিল) করে দিয়েছেন। সেটা নাকি এখন তার আদালতে আছে। সন্দেহ করা হচ্ছে, তিনি ছুটির (অবকাশ) পর আদালতে বসে এ দুটি বিষয় তুলে দেবেন। তার বিরাট পরিকল্পনা আছে এবং তার পেছনে বিরাট অপশক্তি আছে। সুতরাং সবাই শঙ্কিত এবং আমাদের দাবি, তাকে যেন আর (আদালতে) বসতে না দেয়া হয়।’ মঙ্গলবার রাজধানীর ইন্সটিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণসভা ও চলমান রাজনীতি’ বিষয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান। বঙ্গবন্ধু একাডেমি এবং সম্মিলিত তরুণ পেশাজীবী পরিষদ যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়ো...