Posts

Showing posts from September 26, 2017

আমাদের সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব -স্যালুট জানায় তোমাদেরকে

Image
মায়ানমারের সেনাবাহিনী নিজ দেশের মানুষকে নির্মমভাবে শহিদ করতেছে, আর আমার দেশের সেনাবাহিনী মাতা-পিতার মত ভালোবাসা ও ভাই-বোনের আদর যত্ন করে তাদের মুখে খাবার তুলে দিচ্ছে, কাউকে আবার পানি পান করাচ্ছে, কোথাও গৃহ নির্মান করতেছে। এটাই পার্থক ইসলাম, আর কুফরের মধ্যে, হাজার সালাম ও ধন্যবাদ জানাই আমার দেশের দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে।  স্যালুট তোমাদেরকে। আব্দুল কাদের মাসুম

মিয়ানমারের পাশে থাকবে জাপান

Image
  এস এম নাদিম মাহমুদ, জাপান প্রতিনিধি   বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম Published:  2017-09-26 14:06:16.0 BdST   Updated:  2017-09-26 15:08:58.0 BdST Previous Next রোহিঙ্গাদের দমন-পীড়নের ঘটনায় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচনার মুখে থাকা মিয়ানমারের প্রতি সব ধরনের সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে জাপান। সম্প্রতি রাখাইন সফরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে দেশটির পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী ইআও হরি সমর্থন অব্যাহত রাখায় মিয়ানমার সরকারকে এ প্রতিশ্রুতি দেন বলে সোমবার জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে বলা হয়, রোহিঙ্গা সঙ্কটের পর সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গত ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার সফর করেন পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী ইআও হরি। রাখাইনে চলমান সহিংসতা নিয়ে সফরের প্রথম দিন মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রধান সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং, প্রধান সেনা কমাণ্ডার অং পাও সু, স্টেট কনসুলার ইন মাৎ আইসহ বেশ কয়েকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। সাক্ষাতে জাপানের অবস্থান ব্যাখ্যা করে মিয়ানমার বিষয়ে তাদে...

চাকরি গেল সেই সচিবের গাড়িচালকের

Image
চাকরি গেল ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে উল্টো পথে গাড়ি চালানোয় আলোচনায় থাকা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মাফরুহা সুলতানার গাড়িচালক বাবুল মিয়ার। আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ড্রাইভারকে (বাবুল মিয়া) চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। তিনি মূলত সমবায় অধিদফতরের গাড়িচালক। এক বছর ধরে তিনি সচিবের গাড়ি চালাতেন। উল্লেখ্য, গত রোববার রাজধানীর হেয়ার রোডে উল্টো পথে আসায় ঐ সচিবের গাড়ি পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। পরদিন (সোমবার) বাংলামোটরে উল্টো পথে ফের ট্রাফিক পুলিশের হাতে আটকা পড়ে একই গাড়ি। এতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সর্বত্র ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন মাফরুহা সুলতানা। অর্থসূচক/আজম/রাসেল

রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের প্রতি পার্বত্য ভিক্ষু সংঘের আহ্বান রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

Image
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা, মর্যাদা ও ক্ষতিপুরণ সহকারে নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ। পাশাপাশি কক্সবাজারের জনবসতিহীন এলাকায় পর্যাপ্ত শরণার্থী শিবির স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। মঙ্গলবার বিকেলে রাঙ্গামাটির মৈত্রী বিহারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শীলপাল থেরো। এসময় উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য ভিক্ষু সংঘের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ভদন্ত বুদ্ধ দত্ত মহাথের, রাঙ্গামাটি পৌর শাখার সভাপতি ভদন্ত শ্রদ্ধা লংকার মহাথের প্রমুখ। ইত্তেফাক/ আরকেজি

ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার: হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা

Image
                                                                     ফাইল ছবি বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেছেন, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। বাংলাদেশে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করে। এই উৎসব শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের নয় এটা সব সম্প্রদায়ের মানুষের। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। শেখ হাসিনার সরকার এই উৎসবকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। মঙ্গলবার দুপুরে বাগেরহাট সদর উপজেলার হাকিমপুর গ্রামে ব্যক্তি উদ্যোগে করা শারদীয় দুর্গাপূজার মহাষষ্ঠীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য  অ্যাডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশা, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাংসদ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস, পুলিশ সুপার পংকজ চন্দ্র মণ্ডল, ভারতীয় দূতাবাসের প্রথম সচিব রাজেশ উকে, জেলা ...

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে গঠনমূলক ভূমিকা রাখবে চীন: রাষ্ট্রদূত ১৫০ টন ত্রাণসামগ্রী আসছে /ইত্তেফাক রিপোর্ট

Image
রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট নিরসনে চীন গঠনমূলক ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রদূত মা মিং চিয়াং। তিনি আরো জানান, এসব শরণার্থীর প্রতি তাদের সহানুভূতি রয়েছে। চীনের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার দূতাবাসে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু সংবর্ধনায় প্রধান অতিথি ছিলেন। বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকে আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেয়ায় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা আন্তরিকভাবে আশা করি- শিগগিরই এ সংকটের সমাধান হবে। আর এ ক্ষেত্রে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে আগ্রহ রয়েছে চীনের। এ সময় তিনি জানান, শরণার্থীদের জন্য আগামী দু’দিনের মধ্যে চীন থেকে ১৫০ টন জরুরি ত্রাণসামগ্রী চট্টগ্রামে এসে পৌঁছাবে। ইত্তেফাক/এএম।

মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু

Image
মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে মূলত আজ থেকে শুরু হলো পাঁচ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসব। ঢাকা মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির কর্মসূচি অনুযায়ী গতকাল সয়ংকালে অর্থাৎ সন্ধ্যায় দেবীর বোধন সম্পন্ন হয়েছে। মহালয়ার মাধ্যমে শুরু হয়েছিল দেবীর আবাহন। আজ মহাষষ্ঠীতে দেবী কৈলাস থেকে মর্ত্যলোকে এলেন। জগতের কল্যাণ কামনায় এবার দেবী দুর্গা আসছেন নৌকায়। শ্বশুরবাড়ি কৈলাস থেকে কন্যারূপে তিনি মর্ত্যলোকে আসছেন বাপের বাড়ি বেড়াতে। সঙ্গে আসছেন জ্ঞানের প্রতীক দেবী সরস্বতী; ধন, ঐশ্বর্যের প্রতীক দেবী লক্ষ্মী, সিদ্ধিদাতা গণেশ এবং বলবীর্য ও পৌরুষের প্রতীক কার্তিক। অন্যদিকে, দেবী দুর্গাকে বরণ করতে ভক্তরাও সমানভাবে উদগ্রীব। তাদের আয়োজনও কম নয়। এবারের দুর্গোৎসবকে আনন্দমুখর করে তুলতে দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই বর্ণাঢ্য প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের প্রতিটি মণ্ডপের নিরাপত্তায় বিশেষভাবে নিয়োজিত রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।  দেশের ঐতিহ্যমণ্ডিত পূজা মণ্ডপগুলোয় পূজার পাশাপাশি ভক্তিমূলক সংগীতানুষ্ঠান, প্রসাদ বিতরণ, আরতি প্রতিযোগিতা, স্বেচ্ছা রক্তদান, বস্ত্র প্রদান অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ...

আগামী বাজেটের আকার সাড়ে চার লাখ কোটি টাকা!

Image
আগামী অর্থবছরের বাজেটের আকার সাড়ে চার লাখ কোটি টাকা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কর অঞ্চল-৩ আয়োজিত আয়কর ক্যাম্প ও করদাতা উদ্বুদ্ধকরণ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। মিরপুর কনভেনশন সেন্টারে এই অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দিন দিন উন্নতি করছে। এক সময় বাংলাদেশ সাহায্যনির্ভর দেশ ছিল। এখন আগের মতো আর সাহায্য নিতে হয় না। বিদেশ থেকে যে অর্থ নেওয়া হয়; সে জন্য সুদ দেওয়া হয়। বাংলাদেশ এখন বিপদগ্রস্ত ও দুর্দশাগ্রস্ত দেশগুলোকে অনুদান দেয়। এটাই উন্নয়নের পরিবর্তন। এভাবে ভবিষ্যতের দিনগুলো রচনা করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় আগামী অর্থবছরে সাড়ে চার লাখ কোটি টাকার বাজেট করতে হবে। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে তরুণ করদাতার সংখ্যা বাড়ছে। এটা বেশ গর্বের বিষয়। গত ৮/৯ বছর ধরেই করদাতাদের মধ্যে কর প্রদানের সংস্কৃতি শুরু হয়েছে। তিনি করদাতাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার জন্য কর কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন, কর দিয়ে বাহাদুরি দেখানোর সময় এটাই। করসংক্রান্ত সেবা সারা...

কলসিন্দুরের ফুটবলার সাবিনা আর নেই

Image
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম কলসিন্দুর। সেখান থেকেই উঠে এসেছিল সাবিনা খাতুন। চোখে স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হবে। কিন্তু সেই স্বপ্নটা পূর্ণতা পেল না। তিন দিনের জ্বরে ভুগেই মারা গেছে দেশের প্রতিশ্রুতিশীল এই কিশোরী ফুটবলার (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সে কলসিন্দুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মালিহা রানী সরকার। তিনি জানান, গত রোববার থেক জ্বরে ভুগছিল সাবিনা। আজ বেলা তিনটার দিকে জ্বর বেড়ে গেলে তাকে ধোবাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সাবিনা থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৬ এএফসি চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে ছিল। ২০১৩ সালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় সাবিনা প্রথম অংশ নিয়েছিল। এরপর সে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে প্রথম ডাক পায়। সাবিনা কলসিন্দুরের কৃতী ফুটবলার হিসেবে প্রথম আলোর পক্ষ থেকে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা বৃত্তি পেয়ে আসছিল। সব Englis...

কোথায় হবে ভবিষ্যতের বসতি?

Image
আগামী ২৫ বছরের কম সময়ে ১০০ জনের বেশি মানুষ চাঁদে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে দিতে পারে। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) বিশেষজ্ঞরা এ পূর্বাভাস দিচ্ছেন। সম্প্রতি লাটভিয়ায় ইউরোপিয়ান প্লানেটারি কংগ্রেসের সভায় ‘মুন ভিলেজ’ বা চন্দ্রগ্রাম নিয়ে কথা বলেন ইএসএর দূত ও ফ্রান্সের গবেষক বার্নার্ড ফোয়িং। তাঁর ভাষ্য, চাঁদের ধুলাময় পৃষ্ঠে আমাদের শুধু থ্রিডি প্রিন্ট করা ভবন থাকবে না আমরা বরফ গলা পানি ও চাঁদের মাটিতে শস্য জন্মাতে পারব। এমনকি চাঁদের বুকে সন্তান জন্ম দেওয়া সম্ভব। শুরুর দিকের চাঁদে বসবাসকারীরা যেভাবে চাঁদের বুক বসতি স্থাপন ও সংগঠিত হতে পারবে সে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেন ফোয়িং। শিল্পীর দৃষ্টিতে চাঁদের বুকে থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে গড়া ভবন। ২২ সেপ্টেম্বর ইএসএর পক্ষ থেকে ছবিটি উন্মুক্ত করা হয়। ছবি: এএফপি। ফোয়িং বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ ছয় থেকে ১০ জনকে নিয়ে চাঁদে বসবাস শুরু হতে পারে। এ দলের মধ্যে বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, কারিগর থাকবেন। ২০৪০ সাল নাগাদ চাঁদে বসবাসকারী সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। ২০৫০ সাল নাগাদ চাঁদে জনসংখ্যা হাজার পেরিয়ে যেতে পারে। ফলে সেখানে পরিবারের কথা বিবেচনায় চলে আসবে। ২০২৪ সালে আন্...

কারবালা শহীদ ৭২ জনের নাম

Image
হায়াতুন্নবী আমার জীবন Yesterday at 06:51  ·  মাহু ওয়াজাহুল কারবলা) ৩।হযরতসৈয়েদেনা আলী আকবর বিন হুসাঈন (রাদিআল্লাহু ) ৪। হযরত সৈয়েদেনা আলী আসগর বিন হুসাঈন (রাদিআল্লাহু) ৫।হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন আলী (কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম) 6।হযরত সৈয়েদেনা জাফর বিন আলী ( কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম) ৭।হযরত সৈয়েদেনা উসমান বিনআলী(কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম) ৮।# হযরতসৈয়েদেনা আবু বকরবিন আলী (কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম) (৯) হযরত সৈয়েদেনা আবু বকর বিন হাসান(রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু) (১০)হযরত সৈয়েদেনা কাসিম বিন হাসান(রাদিআল্লাহুু) (11)হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন হাসান (রাদিআল্লাহু ) (12)হযরত সৈয়েদেনা আওন বিন আব্দুল্লাহ বিন জাফর(রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু) (13) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ বিন জাফর(রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু) (14) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন মুসলিম বিনআকীল(রাদিআল্লাহু) (15) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন মুসলিম (রাদিআল্লাহু) (16) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন সাঈদ বিন আকীল (রাদিআল্লাহু) (17) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল রহমান বিন আকীল(রাদিআল্লাহু) (18) হযরত সৈয়ে...

পাহাড়-নদী ঘেরা সবুজ বনের মাঝে বসবাস পাখির ডাকে ঘুম ভাঙত ২৫ ,৮.২০১৭ তারিখ নেমে আছে দুর্বিসহ জীবন

Image
পাহাড়-নদী ঘেরা সবুজ বনের মাঝে ছোট্ট ছোট্ট কুঁড়েঘরে ছিল তাঁদের বসবাস। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙত। সূর্যের আলো ফোটার পর কৃষকেরা চলে যেতেন বাড়ির কাছেই ধানখেতে। কাজ শেষে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরা। আনন্দ-বেদনায়, সুখে-দুঃখে মিলেমিশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রামবাসীর বেশ ভালোয় কাটছিল জীবনের দিনগুলো। হঠাৎ গত মাসের ২৫ তারিখ মিয়ানমার সীমান্তের তল্লাশিচৌকিতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে তাদের জীবনে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। পাল্টে যেতে থাকে তাঁদের জীবন। যে ঘর যে গ্রাম রোহিঙ্গাদের পদচারণে মুখর থাকত, সেখানে তখন নিরাপত্তা বাহিনী আগুন দিতে থাকে। তারা নির্বিচারে নির্যাতন, ধর্ষণ, নিপীড়ন চালায়। প্রাণ বাঁচানোর জন্য সেই পাহাড়, জঙ্গল আর নদী পেরিয়ে রোহিঙ্গারা পালিয়ে চলে আসে বাংলাদেশে। আতঙ্কিত সেসব রোহিঙ্গার জীবনের ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা— দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ক্লান্ত এক রোহিঙ্গা নারী। কিন্তু ক্লান্তির চেয়ে হতাশাই তাঁকে গ্রাস করেছে বেশি। ছবিটি কুতুপালং আশ্রয়কেন্দ্র থেকে তোলা। সব English

রোহিঙ্গাদের পাল্টে যাওয়া জীবন

Image
পাহাড়-নদী ঘেরা সবুজ বনের মাঝে ছোট্ট ছোট্ট কুঁড়েঘরে ছিল তাঁদের বসবাস। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙত। সূর্যের আলো ফোটার পর কৃষকেরা চলে যেতেন বাড়ির কাছেই ধানখেতে। কাজ শেষে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরা। আনন্দ-বেদনায়, সুখে-দুঃখে মিলেমিশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রামবাসীর বেশ ভালোয় কাটছিল জীবনের দিনগুলো। হঠাৎ গত মাসের ২৫ তারিখ মিয়ানমার সীমান্তের তল্লাশিচৌকিতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে তাদের জীবনে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। পাল্টে যেতে থাকে তাঁদের জীবন। যে ঘর যে গ্রাম রোহিঙ্গাদের পদচারণে মুখর থাকত, সেখানে তখন নিরাপত্তা বাহিনী আগুন দিতে থাকে। তারা নির্বিচারে নির্যাতন, ধর্ষণ, নিপীড়ন চালায়। প্রাণ বাঁচানোর জন্য সেই পাহাড়, জঙ্গল আর নদী পেরিয়ে রোহিঙ্গারা পালিয়ে চলে আসে বাংলাদেশে। আতঙ্কিত সেসব রোহিঙ্গার জীবনের ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা— মংডুতে নির্যাতনে প্রাণ গেছে শ্বশুর ও দেবরের। এরপর সন্তানদের ও স্বামীকে নিয়ে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন এই নারী। নেমেছেন নতুন জীবনসংগ্রামে। ছবিটি উখিয়ার পালংখালী গ্রাম থেকে তোলা। মংডুতে নির্যাতনে প্রাণ গেছে শ্বশুর ও দেবরের। এরপর সন্তানদের ও স্বামীকে নিয়ে প্রাণ বাঁচাতে বা...