Posts

Showing posts from May 12, 2018

নেপালে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন মোদী ও ওলি

Image
নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি ও সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে ৯শ’ মেগাওয়াট ‘অরুণ ৩’ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শাংখুওয়াসভা জেলায় এটি নির্মিত হচ্ছে। দু’দেশের যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানি এসজেভিএন লিমিটেড নেপালে অন্যতম বৃহৎ প্রকল্পটি তৈরি করবে। খবর সিনহুয়া’র। শুক্রবার সন্ধ্যায় কাঠমান্ডু থেকেই দুই প্রধানমন্ত্রী সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। মোদী বর্তমানে নেপাল সফরে রয়েছেন। যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মোদী বলেন, এই প্রকল্পটি নেপালের জনগণের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি ব্যাপক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুযোগ সৃষ্টি করবে। ২০২৩ সাল নাগাদ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সিনহুয়া। ইত্তেফাক/সেতু

বাবা-মাকে অবহেলা করলেই ৬ মাসের জেল

Image
প্রতীকী ছবি বৃদ্ধ বাবা-মাকে অবহেলার শাস্তি এবার কড়া করতে চলেছে ভারত সরকার। বাবা-মার দেখাশোনা না করলে এবার ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। বর্তমান আইনে সংশোধনী আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র।  ভারতের সামাজিক ন্যায় বিচার মন্ত্রণালয় ২০০৭-এ পাশ হওয়া মেইনটেনেন্স অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার অফ পেরেন্টস অ্যান্ড সিনিয়র সিটিজেনস আইনটিতে সংশোধনী আনতে চলেছে। বর্তমান আইনে দোষী সাব্যস্ত হলে তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। সেটাই বাড়িয়ে সাজার মেয়াদ দ্বিগুণ করতে চলেছে কেন্দ্র।  একই আইনে এবার সন্তানের সংজ্ঞাও বাড়াতে চলেছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। এতদিন পর্যন্ত বৃদ্ধ বাবা-মার দেখাশোনার জন্য আইনত দায়বদ্ধ থাকত তার নিজের ছেলে-মেয়ে এবং নাতি-নাতনি। এবার দত্তক নেওয়া এবং সৎ ছেলে-মেয়েদেরও এই আওতায় আনা হবে। বৃদ্ধ বাবা-মার দেখাশোনার জন্য আইনত দায়বদ্ধ থাকবেন জামাই এবং পুত্রবধূরাও।  বর্তমান আইনে বৃদ্ধ বাবা-মার ভরণ-পোষণের জন্য মাসে ১০ হাজার টাকা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। যথেষ্ট ভালো রোজগার করেন এমন সন্তানেরা আরও বেশি টাকা দিতে পারেন বলে প্রস্তাবিত সংশোধনী খসড়ায় বলা হয়েছে। সন্তান ঠিকমতো দেখাশোনা না করলে মেই...

মিয়ানমারের সান রাজ্যে সেনা-বিদ্রোহী সংঘর্ষ, নিহত ১৯

Image
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের সান রাজ্যে শনিবার দেশটির সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও স্থানীয় সূত্র। এ ব্যাপারে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ের সংঘাতগুলোর মধ্যে শনিবারের সংঘর্ষ সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল। জানা যায়, শনিবার সংঘর্ষ হয়েছে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গ্রুপ টাং ন্যাশনাল আর্মি (টিএনএ)-র মধ্যে। এই গ্রুপটি দেশটির উত্তরাঞ্চলে আরও স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে অধিকার রক্ষাকারী সংস্থাগুলো বলছে, মিয়ানমারে উত্তরাঞ্চলের সান রাজ্যটি চীন সীমান্তসংলগ্ন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এই অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংঘর্ষ বেড়ে গেছে। আর ঠিক এই সময়ে আন্তর্জাতিক মহল দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের রোহিঙ্গা ইস্যুতে দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখেছে। এই সুযোগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সেখানে অভিযান জোরদার করেছে বলে অভিযোগ।  সূত্র: এএফপি বিডি প্রতিদিন/ ১২ মে ২০১৮/ ওয়াসিফ