এখন ব্যস্ত আনোয়ারার শুঁটকিপল্লি
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলের শুঁটকিপল্লিতে শুকানোর জন্য মাছ ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। দোভাষিবাজার, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম শুক্রবার ২৪ নভেম্বর। ছবি: মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন বাছামিয়া মাঝির ঘাট থেকে উত্তরে দোভাষিবাজার পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার পথ। চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলের এই সৈকতজুড়ে শুঁটকিপল্লি। রুপালি বালুর মধ্যে কালো জাল ফেলা। সেই জালের ওপর কালো পলিথিনের মুখবন্ধ ব্যাগ সারি ধরে রাখা আছে। কেউ কেউ সাগর থেকে আনা মাছ শুকাচ্ছেন, কেউ শুকানো মাছ কুড়াচ্ছেন। আর কেউ শুকানো মাছ বাছাই করছেন। পুরুষ শ্রমিকের পাশাপাশি নারী ও শিশু শ্রমিককে এসব কাজ করতে দেখা গেছে। শ্রমিক নবী হোসেন মাছ বাছতে বাছতেই বললেন, ‘দৈনিক ৪০০ টাকা মজুরিতে কাজ করছি। সংসার চলে এই টাকায়।’ আনোয়ারা সদর থেকে ১৬ কিলোমিটার দক্ষিণে এই এলাকা। ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু ও মোরার ক্ষত এখনো শুকায়নি বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী এই এলাকায়। উপকূলের রায়পুর ইউনিয়নের দক্ষিণে বার আউলিয়া থেকে উত্তরে বাছা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকা পর্যন্ত তিন কিলোমিটার এলাকায় বেড়িবাঁধের চিহ্নটুকুও নেই। কয়েক দিন আগেও সাগরের জোয়ারের পানি এলাকায় প্রবেশ করেছে। তবে সম্প্রতি বর্ষা শেষ না হতেই এসব এলাক...