এক দিনেই সাত সোনায় রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ

এক দিনেই সাত সোনায় রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ

অলিম্পিক বা এশিয়ান গেমসে ভারত ছাড়া অন্য দেশের পাত্তা নেই। ভারতও যে আহামরি সাফল্য দেখায় তা বলা যাবে না। সার্কভুক্ত অন্য দেশগুলোর পদক পাওয়াটাই ভাগ্যের ব্যাপার। তাই দক্ষিণ এশিয়া গেমসে অংশ নেওয়া দেশগুলোর কাছে অলিম্পিকের মতো মর্যাদাকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১৯৮৪ সালে শুরু থেকেই বাংলাদেশ এসএ গেমসে অংশ নিচ্ছে। কখনো সেরা তিনে দেখা যায়নি। সর্বোচ্চ প্রাপ্তি ছিল ২০১০ সালে। সেবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত ১১তম এসএ গেমসে ১৮টি সোনা জিতেছিল বাংলাদেশ। ১৯৯৩ সালে ঢাকাতেই ১১টি সোনা লাভ করে বাংলাদেশের ক্রীড়াবিদরা। সর্বোচ্চ প্রাপ্তির রেকর্ডটি না ভাঙলেও এবার নেপাল গেমসেই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সোনা জেতার কৃতিত্ব অর্জন করেছে বাংলাদেশ। আর তা দেশের বাইরে বড় সাফল্য। ১৯৯৫ সালে মাদ্রাজ এসএ গেমসে ৭ সোনা জয়ই ছিল দেশের বাইরে বড় সাফল্য। গতকাল তা টপকে গেছে ১৪টি সোনা জিতে। আগের দিন বাংলাদেশের সোনার সংখ্যা ছিল ৭টি। গতকাল আরচারিতে দলগত ইভেন্টে ৬ ও মেয়েদের দলগত ক্রিকেটে ১টি সোনা জিতে। ২০১০ সালেও এক দিনে পাঁচ সোনা জিতে লাল সবুজের দল। এবারে প্রথম সোনা আসে তায়কোয়ান্দো ইভেন্ট থেকে। আর এ কৃতিত্ব দিপু চাকমার। পরের দিনটি ছিল কাতারের। একদিনেই তিন সোনা জিতেন আল আমিন, মারজান আক্তার প্রিয়া ও হুমায়রা আক্তার অন্তরা। এরপর টানা তিন দিন সোনার দেখা মেলেনি। বাংলাদেশের শিবিরে স্বস্তি এনে দেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। গতবারের মতো এবারও তিনি ভারোত্তোলনে সোনা জিতেন। পুরুষদের বিভাগে সোনা এনে দেন জিয়ারুল ইসলাম। গেমসে প্রথমবারের মতো অন্তর্ভুক্ত ফিন্সিংয়ে সোনা জিতেন ফাতেমা মুজিব। আজও সোনা জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে পুরুষদের ক্রিকেট ও আরচারিতে।
Logo of Bangladesh Pratidin

Comments

Popular posts from this blog

অবিবাহিত মেয়ের বুকে দুধ, এই ভিডিওটি অবশ্যই একা একা দেখবেন !

টুইন টাওয়ারে ৯/১১ জঙ্গি হামলার ৫টি 'চমকপ্রদ' তথ্য

তৈরি করুন শীতের ভাপা পিঠা