যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে গেল চীন
- Get link
- X
- Other Apps

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছর অস্ট্রেলিয়ার লুভি গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাটিক ইনডেক্স ম্যাপে উঠে এসেছে এ তথ্য। তাতে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে চীনের এখন ২৭৬ জন কূটনীতিবিদ আছেন, আর যুক্তরাষ্ট্রের আছে ২৭৩ জন। চীনের দূতাবাস আছে ৯৬টি, যুক্তরাষ্ট্রের আছে ৮৮টি। বিশ্বের কূটনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে যাওয়ার দৌড়ে বেশ বড়সড় একটা অগ্রগতিই হয়েছে চীনের।
তবে সংখ্যার দিক থেকে এগিয়ে গেলেও কূটনৈতিক প্রভাবের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে এখনো ছুঁতে পারেনি চীন—এমন দাবি করেছেন লুভি ইনস্টিটিউটের রিসার্চ ফেলো বনি ব্লে। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বে কূটনৈতিক প্রভাবের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখনো শীর্ষে। চীন অনেক ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক পদও ফাঁকা পড়ে আছে। লুভি গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাটিক ইনডেক্স ম্যাপে দেখা গেছে, দেশটির কূটনৈতিক পদগুলোর মধ্যে ২৭ শতাংশই ফাঁকা। গত দুই বছরে অস্ট্রেলিয়ায় কোনো রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র।
তবে বাইরের দেশে নিজেদের কূটনৈতিক কর্মকর্তা কমলেও নিজেদের দেশে অন্য দেশের কূটনীতিবিদদের সংখ্যার দিক থেকে ঠিকই শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের ৬১টি দেশের মোট ৩৪২ জন কূটনীতিবিদ যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত আছেন, আর চীনে আছেন ২৫৬ জন কূটনীতিবিদ।

- Get link
- X
- Other Apps
Comments