সোনার খনিতে শতাধিক ব্যক্তির মৃত্যুর আশঙ্কা
- Get link
- X
- Other Apps

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি নর্থ সুলাবেশির বোলাং মোংগোনদো এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৯ জনকে জীবিত ও নয়জনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেছেন। গত ডিসেম্বরেও এই এলাকায় অবৈধ সোনার খনিতে দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছিল।
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরয়ো নুগরোগো বলেন, দুর্ঘটনার সময় খনিতে কতজন কাজ করছিল, তা এখনো জানা যায়নি। যারা সেখান থেকে বেঁচে ফিরেছে, তারা একেকজন একেক রকম তথ্য দিচ্ছে। এক বিবৃতিতে সুতোপো বলেন, ‘কেউ বলছে ৩০, কেউ বলছে ৬০...আবার কেউ ১০০, কারণ দুর্ঘটনার সময় অনেকে গভীর কূপে ছিল...তবে যে সংখ্যাটা অজানা, তা খুব বেশি হবে না।’
ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির কারণ উদ্ধারকর্মীরা প্রথম দিকে ভারী যন্ত্রপাতির পরিবর্তে হাতে গর্ত করে জীবিত ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছেন। তবে গর্তে যাঁরা আটকা পড়ে আছেন, তাঁদের স্বজনেরা গত সপ্তাহে উদ্ধারকাজে ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে।

২০১৬ সালে সুমাত্রার জাম্বি প্রদেশে অবৈধ সোনার খনির মাটি ধসে ১১ জন শ্রমিক নিহত হন। ২০১৫ সালেও জাভা দ্বীপে একই ধরনের দুর্ঘটনায় ১২ জন এবং সুমাত্রার জাম্বি প্রদেশে ১১ জন খনিশ্রমিক নিহত হন।

- Get link
- X
- Other Apps
Comments