পার্বত্যাঞ্চল বাঙালিশূন্য মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সংকট
মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেছেন, সন্তু লারমার দাবি অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালিমুক্ত হওয়া মানে দেশের সার্বভৌমত্ব সংকটের মধ্যে পড়া। সেখানে বাঙালি না থাকলে শান্তি বাহিনী বা জনসংহতি সমিতির ইচ্ছার বাস্তবায়ন হয়। কারণ, শান্তি বাহিনী শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সব সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতা দাবি করে আসছিল। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাতে টেলিফোনে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ কথা বলেন। মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ১৯৯৭ সালে সরকার যখন জনসংহতি সমিতির সঙ্গে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করে তখনই বাঙালিদের স্থানান্তরের প্রসঙ্গটি ওঠেছিল। শান্তি বাহিনী শুরুতেই বলে আসছে, পার্বত্য জেলা থেকে বাঙালিদের প্রত্যাহার করতে হবে। সরকার বলছে বাঙালিরা সেখানে থাকবে। উভয় পক্ষ বিপরীতমুখী অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬-৯৭ সালে শান্তিচুক্তি আলোচনার সময় এক পক্ষ অপর পক্ষকে টেক্কা দিতে চেষ্টা করে। শান্তি বাহিনীর মতে, আওয়ামী লীগ সরকার ওয়াদা করেছিল, বাঙালিরা চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালিমুক্ত হওয়া মানেই দেশের সার্বভৌমত্ব সংকটের মধ্যে পড়া।
এ জন্য শান্তিচুক্তির কোথাও বাঙালি প্রত্যাহারের বিষয় নেই। তিনি বলেন, সন্তু লারমা গত ২০ বছর ধরে নির্বাচন ছাড়াই একটি চেয়ারের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। কিন্তু তিনি তার অবস্থান পরিবর্তন করছেন না। আমি আশা করছি, শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষ নমনীয় হবে।বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেছেন, সন্তু লারমার দাবি অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালিমুক্ত হওয়া মানে দেশের সার্বভৌমত্ব সংকটের মধ্যে পড়া। সেখানে বাঙালি না থাকলে শান্তি বাহিনী বা জনসংহতি সমিতির ইচ্ছার বাস্তবায়ন হয়। কারণ, শান্তি বাহিনী শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সব সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতা দাবি করে আসছিল। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাতে টেলিফোনে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ কথা বলেন। মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ১৯৯৭ সালে সরকার যখন জনসংহতি সমিতির সঙ্গে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করে তখনই বাঙালিদের স্থানান্তরের প্রসঙ্গটি ওঠেছিল। শান্তি বাহিনী শুরুতেই বলে আসছে, পার্বত্য জেলা থেকে বাঙালিদের প্রত্যাহার করতে হবে। সরকার বলছে বাঙালিরা সেখানে থাকবে। উভয় পক্ষ বিপরীতমুখী অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯৬-৯৭ সালে শান্তিচুক্তি আলোচনার সময় এক পক্ষ অপর পক্ষকে টেক্কা দিতে চেষ্টা করে। শান্তি বাহিনীর মতে, আওয়ামী লীগ সরকার ওয়াদা করেছিল, বাঙালিরা চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালিমুক্ত হওয়া মানেই দেশের সার্বভৌমত্ব সংকটের মধ্যে পড়া।
Comments