সরকারই পার্বত্য চুক্তির বিরোধী
- Get link
- X
- Other Apps
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় সন্তু লারমা বলেছেন, সরকারই পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বিরোধী। এই চুক্তি বাস্তবায়ন সরকার করে না। উল্টো যারা চুক্তির বাস্তবায়ন করতে চায়, সেই জেএসএসের বিরুদ্ধে নানা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবার রাজধানীর সুন্দরবন হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ অভিযোগ করেন সন্তু লারমা। পার্বত্য চুক্তির দুই দশক পূর্তি উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জনসংহতি সমিতি।
সংবাদ সম্মেলনে সন্তু লারমা বলেন, বর্তমান শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলেই পার্বত্য চুক্তি হয়েছিল। তাহলে তারা কেন চুক্তি বাস্তবায়ন করে না? তাদের যদি সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা থাকে, তাঁরা যদি গণতান্ত্রিক হয়, অসাম্প্রদায়িক হয়, তাঁরা যদি দুর্নীতিমুক্ত হয়, তাঁরা যদি দেশের উন্নয়ন চায়, তাহলে আজ এই বাস্তবতা কেন? প্রতিবছর কেন একই কথা বলতে হয়।
সন্তু লারমা বলেন, ‘বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বাম-ডান বা মধ্যপন্থী নানা পন্থী রাজনৈতিক দল কেউ কিছু বলে না আমাদের ব্যাপারে। ২০ বছর হলো পার্বত্য চুক্তি হয়েছে, কেউ তো তা বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে না। সরকারি দল (আওয়ামী লীগ), বিএনপি সরকারের আমলেও হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা লিখিত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়িত না হওয়ায় জুম্ম জনগণের পিঠ আজ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তাদের আর পেছনে যাওয়ার কোনো রাস্তা নেই। এখন পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতর জন্য সরকার দায়ী থাকবে।
লিখিত বক্তব্যের পর লারমা গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের উত্তর দেন। পার্বত্য অঞ্চলে জনসংহতির সমিতির সদস্যদের চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পর্কে সন্তু লারমা বলেন, জনসংহতি সমিতি চাঁদাবাজি করে না। তারা চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রাম করে। জেএসএসের এমন ক্ষমতা আছে, তারা অনেক কিছু করতে পারে। কিন্তু জেএসএসের একটি নীতি-আদর্শ আছে। জেএসএস চাঁদাবাজের বিরুদ্ধে, সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে।
ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, মানবাধিকারকর্মী নুমান আহম্মদ খান, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক শক্তিপদ ত্রিপুরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে সন্তু লারমা বলেন, বর্তমান শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলেই পার্বত্য চুক্তি হয়েছিল। তাহলে তারা কেন চুক্তি বাস্তবায়ন করে না? তাদের যদি সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা থাকে, তাঁরা যদি গণতান্ত্রিক হয়, অসাম্প্রদায়িক হয়, তাঁরা যদি দুর্নীতিমুক্ত হয়, তাঁরা যদি দেশের উন্নয়ন চায়, তাহলে আজ এই বাস্তবতা কেন? প্রতিবছর কেন একই কথা বলতে হয়।
সন্তু লারমা বলেন, ‘বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বাম-ডান বা মধ্যপন্থী নানা পন্থী রাজনৈতিক দল কেউ কিছু বলে না আমাদের ব্যাপারে। ২০ বছর হলো পার্বত্য চুক্তি হয়েছে, কেউ তো তা বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে না। সরকারি দল (আওয়ামী লীগ), বিএনপি সরকারের আমলেও হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা লিখিত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়িত না হওয়ায় জুম্ম জনগণের পিঠ আজ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তাদের আর পেছনে যাওয়ার কোনো রাস্তা নেই। এখন পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতর জন্য সরকার দায়ী থাকবে।
লিখিত বক্তব্যের পর লারমা গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের উত্তর দেন। পার্বত্য অঞ্চলে জনসংহতির সমিতির সদস্যদের চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পর্কে সন্তু লারমা বলেন, জনসংহতি সমিতি চাঁদাবাজি করে না। তারা চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রাম করে। জেএসএসের এমন ক্ষমতা আছে, তারা অনেক কিছু করতে পারে। কিন্তু জেএসএসের একটি নীতি-আদর্শ আছে। জেএসএস চাঁদাবাজের বিরুদ্ধে, সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে।
ঐক্য ন্যাপের সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, মানবাধিকারকর্মী নুমান আহম্মদ খান, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক শক্তিপদ ত্রিপুরা উপস্থিত ছিলেন।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments