সহকর্মীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়ালে সবকিছু জটিল হয়ে পড়ে
জনপ্রিয় সিনে-পত্রিকা ফিল্মফেয়ারে প্রকাশিত ওই সাক্ষাৎকারে কঙ্গনা জানান, কোনও পুরুষ প্রত্যাখাত হলে খুবই অসহ্য হয়ে ওঠে। তখনই কাজের পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। আর বিবাহিত সহকর্মীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে উঠলে সবকিছু জটিল হয়ে পড়ে। সব জায়গাতেই এই একই খেলা চলে।
কঙ্গনা জানান, কম বয়সী মেয়েরা বেশিরভাগ সময়ই বিবাহিত পুরুষদের কথা বিশ্বাস করে ফেলেন। ওই পুরুষরা তাদের কাছে এসে বলে যে তারা স্ত্রীর কাছে মারধর পর্যন্ত খায়। আলাদা ঘরে শোয়। এই বলেই তারা সমবেদনা আদায় করে নেয়।
একদিন নায়িকা বয়সে বড় প্রেমিকের হাতেও নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন। কিন্তু আজ তিনিই অনেকটাই পরিণত। তাই এমন ফাঁদে আর পা দেবেন না বলেই বিশ্বাস কঙ্গনার।
একদিন নায়িকা বয়সে বড় প্রেমিকের হাতেও নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন। কিন্তু আজ তিনিই অনেকটাই পরিণত। তাই এমন ফাঁদে আর পা দেবেন না বলেই বিশ্বাস কঙ্গনার।
- বিজ্ঞাপন -
এখন সম্পূর্ণ পেশাদার কঙ্গনা। এখন তার বলতে কোনও দ্বিধা নেই, সমস্ত কাজ টাকার জন্যই করেন তিনি। অর্থ ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ ছাড়া এই সাফল্য ও স্টারডমের কোনও মানেই নেই বলে মনে করেন বলিউড ‘ক্যুইন’। তাই এখন তার একমাত্র লক্ষ্য, মন দিয়ে কাজ করা ও অর্থ উপার্জন করা। তবে জীবনে এতবার প্রতারণার শিকার হয়েও ভালবাসার উপর থেকে বিশ্বাস হারননি অভিনেত্রী। যদি জীবনে কোনওদিন বিশ্বাস করার সুযোগ থাকে, তাহলে অবশ্যই পছন্দের পুরুষকে ফের বিশ্বাস করে ভালবাসবেন তিনি।
Comments