৪৩ রানের লিড পেল বাংলাদেশ
- Get link
- X
- Other Apps
বেশ ভোগালেন অ্যাশটন অ্যাগার। নিজের ব্যাটিং-প্রতিভা দেখানো সুযোগ পেয়ে, সেটি দারুণভাবে কাজে লাগালেন। দল যখন ১৪৪ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে, বাংলাদেশ যখন বড় লিডের সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে, ঠিক তখনই প্যাট কামিন্সের সঙ্গে নবম উইকেটে গড়লেন ৪৯ রানের জুটি। কামিন্স চা বিরতির ঠিক পরপরই ২৫ রানে ফিরলেও অ্যাগার অপরাজিত থাকলেন ৪১ রানে। জশ হ্যাজলউডকে ইমরুল কায়েসের ক্যাচ বানিয়ে বাংলাদেশকে ৪৩ রানের লিড এনে দিলেন সাকিব আল হাসানই।
শফিউল নিজেই সেই দুঃখ ভোলার একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। তাঁর বলেই কামিন্সের বিরুদ্ধে কট বিহাইন্ডের জোরালো আবেদনে আঙুল তুলেছিলেন আম্পায়ার আলিম দার। কিন্তু রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান কামিন্স। বাংলাদেশ আবারও হতাশায় পোড়ে।
এর আগে মিরাজের বলে এলবিডব্লু হন ম্যাথু ওয়েড। ম্যাট রেনশ আর পিটার হ্যান্ডসকম্বের জুটিটা চোখ রাঙাচ্ছিল। ৬৯ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয়টা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছিলেন তাঁরা। কিন্তু হ্যান্ডসকম্বকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ-শিবিরে স্বস্তি ফেরান তাইজুল। ব্যক্তিগত ৩৩ রানে তাইজুলের বলে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন হ্যান্ডসকম্ব। এর কিছুক্ষণ পরই সাকিব আল হাসানের বলে স্লিপে সৌম্য সরকারের ক্যাচ হন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৪৫ রান করা রেনশ।
দ্বিতীয় দিন সকালেই মিরাজের আঘাত। ছবি: শামসুল হক১৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে প্রথম দিন শেষ কাঁপতে থাকা অস্ট্রেলিয়ার বিপদটা দ্বিতীয় দিন সকালে আরও বাড়ে অধিনায়ক স্মিথের ফেরায়। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে একটু এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে ব্যাট-প্যাডের ফাঁক দিয়ে বোল্ড হয়ে যান তিনি। ৮ রানে আউট হন তিনি।
বাংলাদেশের পক্ষে সফল স্পিনাররাই। সাকিবের ৫ উইকেটের সঙ্গে মিরাজ নিয়েছেন ৩টি উইকেট। তাইজুল পেয়েছেন একটি।
বাংলাদেশের পক্ষে সফল স্পিনাররাই। সাকিবের ৫ উইকেটের সঙ্গে মিরাজ নিয়েছেন ৩টি উইকেট। তাইজুল পেয়েছেন একটি।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments