বিদ্যুতের অপচয় আর হবে না! এক শতাব্দী পর খোঁজ মিলল সেই ‘দুর্লভ’ পদার্থের
কেব্লের মধ্যে দিয়ে চলাচলে আর বাধা পেতে হবে না বিদ্যুৎ কে। ফলে, বিদ্যুতের অপচয় হবে না বিন্দুমাত্র। যতটা বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, তার পুরোটাই পৌঁছে দেওয়া যাবে বহু দূর-দূরান্তরের প্রত্যন্ত এলাকার গ্রাহকদের কাছে। অপচয় হবে না বলে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচও অনেকটা কমে যাবে। এমনকি, মরুভূমিতে সূর্যালোক বেশি বলে সেখানে বানানো সস্তার সৌর বিদ্যুৎও এ বার বহু বহু দূরের এলাকায় পৌঁছে দেওয়া যাবে। কোনও অপচয় ছাড়াই। যা জলবিদ্যুৎ ও তাপবিদ্যুতের উৎপাদন কমাতে সহায়ক হবে। তার ফলে, যেমন চাপ কমবে নদীর উপর, তেমনই তা কমাবে উষ্ণায়নের আশঙ্কাও। সেই সম্ভাবনাই জোরালো হয়ে উঠল এক নজরকাড়া আবিষ্কারে। প্রায় এক শতাব্দীর তন্নতন্ন তল্লাশের পর খোঁজ মিলল একটি অতিপরিবাহী পদার্থের। যা ঘরের তাপমাত্রাতেই হয়ে উঠবে অতিপরিবাহী। যা দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণের জন্য কেব্ল বানালে বিদ্যুতের কোনও অপচয় হবে না। কারণ, ওই অতিপরিবাহী পদার্থ দিয়ে বানানো কেব্ল তার ভিতর দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচলে কোনও বাধা দেবে না। ওই আবিষ্কারের গবেষণাপত্রটি বেরতে চলেছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটার্স’-এ। গবেষকদলের নেতৃত্বে...