Posts

উপজাতিদের আদিবাসী আখ্যা না দেওয়ার নির্দেশ

Image

উপজাতিদের আদিবাসী আখ্যা না দেওয়ার নির্দেশ

Image
পার্বত্য চট্টগ্রামের নাগরিক সনদে ও দাপ্তরিক কাজে উপজাতীয় বাসিন্দাদের আদিবাসী আখ্যা না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এর পরিবর্তে সংবিধানে উল্লিখিত ‘উপজাতি’, ‘ক্ষুদ্র জাতিসত্তা’, ‘নৃগোষ্ঠী’ ও ‘সম্প্রদায়’ হিসেবে উল্লেখ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সার্কুলারে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক, তিন পার্বত্য সার্কেল চিফকে এই নির্দেশ কার্যকর করার জন্য বলা হয়েছে। জানা যায়, পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির মং সার্কেল চিফ তাঁর ব্যবহৃত স্থায়ী নাগরিক সনদে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় বাসিন্দাদের ‘আদিবাসী’ বলে উল্লেখ করতে শুরু করেছিলেন। এ বিষয়ে চলতি বছরের শুরুতে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।   বিষয়টি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের অফিস থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। মন্ত্রণালয়ের এ নির্দেশনায় বলা হয়, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি তথা শান্তিচুক্তির ‘খ’ খণ্ডের ১ নম্বর ধারার পরিষদের আইনে ‘উপজাতি’ শব্দটি...

আদিবাসী স্থায়ী বাসিন্দা সনদপত্র' পরিবর্তে 'উপজাতি' সনদপত্র প্রদান করার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ / প্রকাশিত: ২০১৭-১১-০৩ ১৫:৫৪:৪৪

Image
পার্বত্য চট্টগ্রামের বসবাসরত জুম্মদের স্থায়ী বাসিন্দা সনদপত্রে 'আদিবাসী বাসিন্দা' সনদ পত্র উল্লেখ না করতে নির্দেশ দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি মন্ত্রণালয় থেকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।বিজ্ঞাপিত নির্দেশপত্রে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক, তিন পার্বত্য চীফ সার্কেলদের এ নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। বিষয়টি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের অফিস থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। মন্ত্রণালয়ের এ নির্দেশনা অনুযায়ী অচিরে রাঙ্গামাটি,বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি চীফ সার্কেলদের এই নির্দেশ কার্যকর করতে বলা হয়েছে।  এছাড়া আরো বলা হয়েছে, আদিবাসী পরিবর্তে সংবিধানে উল্লিখিত ‘উপজাতি’, ‘ক্ষুদ্র জাতিসত্তা’, ‘নৃগোষ্ঠী’ ও ‘সম্প্রদায়’ হিসেবে উল্লেখ করতে হইবে। Source : Paimong Thuie Marma  and  Ching Marma Ching