মৈনট ঘাট: বাড়ির কাছে ‘মিনি কক্সবাজার’!
ঢাকার দোহার উপজেলার পদ্মাপারের মৈনট ঘাটে কক্সবাজারের আবহ l ছবি: হাসান রাজা মৈনট ঘাট থেকে দূরে তাকালে সমুদ্রের বেলাভূমির খানিকটা আভাস মেলে। দিগন্ত ছুঁয়ে থাকা পদ্মার উত্তাল ঢেউয়ের মাথায় দুলতে থাকা নৌকা, প্রায় ডুবুডুবু স্পিডবোটের ছুটে চলা, পাড়ে সারিবদ্ধ বাহারি রঙের ছাতার তলায় পেতে রাখা হেলান-চেয়ার। ঘাটের কাছাকাছি দুই পাশে হোটেলের সারি। সেগুলোর সাইনবোর্ডে ঘাটের পরিচিতি ‘মিনি কক্সবাজার’। ঢাকার দোহার উপজেলার পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে বয়ে যাওয়া পদ্মা নদীর কোলে মৈনট ঘাট। দোহার থেকে দূরত্ব প্রায় আট কিলোমিটার। নদীর অপর পাড়ে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন। পদ্মা ভাঙতে ভাঙতে দোহারের প্রান্তে এখন চরমোহাম্মদপুরে এসে ঠেকেছে। এখানেই ঘাট। ঢাকার গুলিস্তান থেকে সরাসরি পাকা সড়ক চলে এসেছে ঘাট পর্যন্ত। এই রুটে বাস সার্ভিসও চালু আছে বহুদিন থেকে। এখন জনপ্রতি ভাড়া ৯০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে আসতে সময় লাগে ঘণ্টা তিনেক। আসলে সময় নির্ভর করে পথের যানজটের ওপর। মৈনট ঘাটের এই হঠাৎ খ্যাতি ঘাটের দক্ষিণ পাশের চরটির জন্য। ঘাটের মাঝি চরমোহাম্মদপুরের বাবুল মোল্লার কাছে জানা গেল, নদীর পাশের এই নিচু জমিটি ২০১৫ সালে বন্যায় ত...