Posts

VIDEO

Image

video

Image

খাগড়াছড়িতে পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানো

Image
সারা দেশ থেকে আসা পর্যটকের ঢল নেমেছে খাগড়াছড়ি জেলার অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র পার্বত্য জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কে। এখানকার আকর্ষণ ফোয়ারা, ঝুলন্ত সেতু, লেক, পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের দোকান। এখানে আসা পর্যটকেরা নিজেদের মতো ঘুরে বেড়ান। সাম্প্রতিক ছবি নিয়ে আজকের ছবির গল্প দুই পাহাড়ের মাঝে বয়ে চলা লেক সেলফি তুলে স্মৃতি রাখার চেষ্টা এক পাহাড়ের ঘর থেকে পর্যটনকেন্দ্রের চিত্র পাহাড়ের মাচাং ঘরে দাঁড়িয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করছেন পর্যটকেরা পর্যটকের ভিড় লেকের পানিতে নৌকায় চড়া ঝুলন্ত সেতু পারাপারে পর্যটকেরা বেড়াতে গিয়ে সেলফি না তুললে চলে পর্যটকদের জন্য পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা

অমরত্ব লাভে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের খাদ্য তালিকায় বাদাম ও বিশেষ চা

Image
ছবি: সংগৃহীত কিছু বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা অমরত্ব লাভ বা নিজেদের দেহ মমি বানানো জন্য বাদাম, বেরি, গাছের ছাল খেতেন। শুধু কি তাই তাদের খাদ্য তালিকায় ছিল বিশেষ এক ধরনের চা। যা বিষাক্ত হারবাল উপদান দিয়ে বানানো হত। এইভাবে দীর্ঘদিন ধরে কড়া ডায়েটের ফলে ওই সন্ন্যাসীরা যখন একেবারেই মৃতপ্রায়, তখন তাদের মাটির নীচে আলাদা আলাদা কক্ষে স্থানান্তর করা হত। তারা সেই কক্ষের ভিতরেই ধ্যানে বসতেন। ধীরে ধীরে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা নিজেদের দেহ মমি বানাতেন? জেরেমিয়া কেন নামে এক লেখকের ‘লিভিং বুদ্ধা’ নামে বইয়ে এর উল্লেখ রয়েছে। ওই বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে এর পদ্ধতি। বইতে দাবি করা হয়েছে, এটা খুব ধীর গতির প্রক্রিয়া। তারা খাদ্যতালিকায় চাল, গম, সোয়াবিন জাতীয় কোনও বস্তু রাখতেন না। পরিবর্তে বাদাম, বেরি, গাছের ছাল খেতেন। এতে নাকি ক্রমে তাদের শরীরের চর্বি গলে যেত এবং শরীর আর্দ্রতা হারিয়ে ক্রমশ শুষ্ক হয়ে উঠত। বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের কাছে মমিফায়েড সন্ন্যাসীরা মৃত নন। তারা অমরত্ব লাভ করেছেন এবং এ ভাবেই ধ্যানে মগ্ন। তবে যারা নিজেদের মমি করার চেষ্টা করেছেন, তাদের মধ্যে খুব কমই সফল হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ইত্তেফা...

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন

Image
ট্রফি উন্মোচন ও অধিনায়কদের ফটোসেশন। ছবি : টুইটার অস্ট্রেলিয়ায় আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে নারীদের  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ । তার আগে সোমবার স্থানীয় সময় সকালে ট্রফি উন্মোচন ও অধিনায়কদের ফটোসেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফটোসেশনে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সালমা খাতুন অংশ নিয়েছেন। এছাড়া পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, থাইল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়করা অংশ নেন। আরো পড়ুন :  ‘ভারতের বাংলাদেশ থেকে শিক্ষা নেয়া উচিৎ’ এবারের বিশ্বকাপে ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড। অন্যদিকে ‘বি’গ্রুপে রয়েছে ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ড। দুই গ্রুপের সেরা চারটি দল সেমিফাইনাল খেলবে। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। ২৭ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে সালমারা। ২৯ ফেব্রুয়ারি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ও ২ মার্চ চতুর্থ ও শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলবে সালমারা। ইত্তেফাক/ইউবি

এবার শুক্র, বৃহস্পতি, নেপচুনে যেতে চায় মহাকাশ বিজ্ঞানীরা

Image
ছবি- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। মঙ্গল, চাঁদ, নিয়ে গবেষণার অন্ত নেই। গভীর থেকে গভীরতম গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে নাসার বিজ্ঞানীরা। চুলচেরা বিশ্লেষন করে একটু একটু করে রহস্যের জট ছাড়াচ্ছেন তারা। এবার নতুন লক্ষ্যের কথা জানিয়েছে নাসার বিজ্ঞানীরা । জানা যাচ্ছে, সৌর জগতের শুক্র, বৃহস্পতি, নেপচুনে যেতে চায় নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। সৌরজগতের বিভিন্ন অংশে পৌঁছানোর প্রস্তুতিও নিচ্ছে নাসা। শুক্রের জন্য দুটি মিশনের জন্য কাজ চলছে। এরপর বৃহস্পতির চাঁদে এবং শেষটি হবে ট্রাইটনে যা নেপচুনের চাঁদ। এদিকে, সূর্য কে আরো কাছ থেকে দেখতে প্রস্তুত নাসা। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে প্রথম সৌর অরবিটার। এটি প্রথম মহাকাশ যান যা সূর্যের ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাবে।মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সোলার অরবিটারের সৌর প্যানেলগুলি সফল ভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছে। নাসা জানিয়েছে, এখন ওই মহাকাশ যান তার অ্যান্টেনা ও সৌর প্যানেল গুলি যথাযথ ভাবে স্থাপন করবে। এরপরই, তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হবে।ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ইত্তেফাক/এআর

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সুন্দরবনের ছোঁয়া!

Image
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি সুন্দরবন। ছবি: ইত্তেফাক সুন্দরবন যেতে চাননা কিংবা সুন্দরবনের সৌন্দর্য হৃদয়কে স্পর্শ করে না এমন মানুষ হয়ত খুব কমই আছেন। দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন শুধু একবার এই প্রকৃতির মায়াজাল দেখার জন্য। তবে সময়, শ্রম, অর্থ কোনটাই নেহাত কম লাগে না সুন্দরবন ভ্রমণে। কিন্তু খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বসেই রোজ উপভোগ করেন সুন্দরবনের সৌন্দর্য। ক্যাম্পাসে সুন্দরবন! অবাক হওয়ারই বিষয়।  খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক পেড়িয়ে কিছুদের এগিয়ে গেলে সৌন্দর্যের লীলাভূমি, বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রিন লেক দেখে যে কাউরে প্রথম দর্শনে সুন্দরবন বলেই মনে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে লেকটি ‘মিনি সুন্দরবন’ নামে পরিচিত। দুই পাশে সুন্দরী বৃক্ষের সারি আর মাঝখানে লেকের সবুজ জলরাশি। প্রকৃতি যেন তার আপন রূপে সেজে উঠেছে। সুন্দরী বৃক্ষের সাড়িগুলো লেকটিকে মিনি সুন্দরবনের উপাধি দিতি যেন অনেকাংশ দায়ী। সৌন্দর্য পিপাসুদের আর দোষ কোথায়। আর লেকের জলরাশি! যেন বার বার মনে করিয়ে দেয় পশুর নদীর বয়ে চলা। আরও পড়ুন:   শিক্ষকের ঘুষিতে ছাত্রী অসুস্থ হওয়ার ঘটনার তদন্তে কমি...