Posts

কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ'র পদত্যাগ

Image
শেখ আবদুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল থানি কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল থানি পদত্যাগ করেছেন। শেখ আবদুল্লাহ'র পদত্যাগের পর নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ খালিদ বিন খলিফা বিন আব্দুল আজিজ আল থানির নাম ঘোষণা করা হয়।  মঙ্গলবার দেশটির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন। আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ খালিদ বিন খলিফা বিন আব্দুল আজিজ আল থানি নতুন প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল থানির পদত্যাগের কোনো কারণ এখনও জানা যায়নি। মঙ্গলবার দেশটির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির কাছে নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ খালিদ শপথ গ্রহণ করেছেন। এ সময় দেশটির ডেপুটি আমির শেখ আব্দুল্লাহ বিন হামাদ আল থানি উপস্থিত ছিলেন। বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

ভাঙছে পাকিস্তান, সৃষ্টি হচ্ছে আরেকটি বাংলাদেশ?

Image
শতাধিক পশতুন তরুণীকে ধরে নিয়ে গেছে পাকিস্তানি সেনা সদস্যরা। তাছাড়া গুম হয়েছেন অঞ্চলটির বহু সংখ্যক অধিকার কর্মী। এমন অবস্থায় ‘পশতুনিস্তান লিবারেশন আর্মি’ গঠনের মাধ্যমে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র আন্দোলন শুরু করেছে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনওয়া প্রদেশের পশতুন জনগোষ্ঠী। দলটির নেতাদের বরাতে এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রথমে পশতুনদের ওপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অত্যাচার এবং নির্যাতন বন্ধে পশতুন তাহাফুজ মুভমেন্ট (পিটিএম) নামে একটি সংগঠন গড়ে তুলেছিল স্থানীয় তরুণরা। তখন পশতুন নারীদের অপহরণ করে যৌনদাসী বানিয়ে তাদের ভোগ, নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হত্যা, গুমসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা বিষয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে প্রতিহত করায় অল্প দিনেই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে সংগঠনটি। পরে পিটিএম’র একটি অংশ নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিতে গঠন করে ‘পশতুনিস্তান লিবারেশন আর্মি’। চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি ‘পিটিএম ইন পাকিস্তান : অ্যানাদার বাংলাদেশ ইন মেকিং?’ শিরোনামে একটি কলাম প্রকাশ করেছিল কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।  সেখানে পাকিস্তানি সাংবাদিক ত...

ধর্মের প্রমাণ দিলেই মিলবে ভারতীয় নাগরিকত্ব

Image
ছবি: সংগৃহীত। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের সংখ্যালঘু যারা নাগরিকত্ব আইনের মাধ্যমে ভারতের নাগরিকত্ব পেতে চান তাদেরকে ধর্মের প্রমাণ দিতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা এনডিটিভিকে বলেন , যারা নাগরিকত্ব পেতে চান তাদেরকে ধর্ম প্রমাণ করার জন্য কিছু নিয়মাবলী আমরা ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছি। পাশাপাশি তাদেরকে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে প্রবেশ করার প্রমাণ দিতে হবে। ওই কর্মকর্তা জানান, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগ পর্যন্ত যে সব হিন্দু, শিখ, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, জৈন বিশ্বাসীরা ভারতে এসেছেন শুধু তারাই নাগরিকত্ব পাওয়ার আবেদন করতে পারবেন। ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের মাধ্যমে প্রথমবারের মত ধর্মকে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার নির্ধারক হিসেবে রাখা হয়েছে। নাগরিকত্ব আইন (সিএএন) সংশোধন করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের হিন্দুসহ কয়েকটি ধর্মাবলম্বীদের ভারত তাদের দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।বিতর্কিত এই আইন প্রত্যাহারের দাবিতে দেশজুড়ে সরব হয়েছে একাধিক রাজনৈতিক দল। এছাড়...

করোনা সংক্রান্ত তথ্য গোপন করেছিলাম’, স্বীকারোক্তি উহানের মেয়রের

Image
ভয়াবহ করোনা ভাইরাসে দিশেহারা চীন। এখনও পর্যন্ত এই রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৬। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে দাবানলের মতো। এমন পরিস্থিতিতে উঠে এলো এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।  জানা গেছে, প্রথম দিকে করোনা সংক্রান্ত তথ্য লুকনো হয়েছিল। এই স্বীকারোক্তি দিয়েছেন খোদ উহান শহরের মেয়র। ভয়াবহ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়েছে হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান শহর থেকে। চীনা সংবাদ মাধ্যমে ওই শহরে মেয়র ঝাউ জিয়াংওয়াং বলেন, আমরা সময় মতো করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করিনি। ফলে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। তবে ভুল স্বীকার করলেও তিনি সাফাই দিয়েছেন, সরকার নিয়ম মতো এমন পরিস্থিতিতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে আগাম কোন তথ্য প্রকাশ করতে পারে না তারা। তবে রোগ মোকাবিলায় সব চেষ্টাই করা হচ্ছে। এবার, মানুষ যদি তাকে দোষারোপ করে তিনি পদত্যাগ করবেন। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, করোনা ভাইরাসের আক্রমণ নিয়ে অনেক তথ্যই লুকিয়েছে চীন। সংবাদ মাধ্যমের উপর কড়া সরকারি নিয়ন্ত্রণ থাকায়। সেখানেও সঠিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে এই রোগে সরকারি পরিসংখ্যান থেকে অনেক বেশি আক্রান্তের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।...

করোনাভাইরাস থেকে বেঁচে থাকতে যে ৯টি কাজ জরুরি

Image
প্রতীকী ছবি বিশ্বজুড়ে এখন বিরাজ করছে করোনাভাইরাস আতঙ্ক। চীনের উহান অঞ্চল থেকে ছড়িয়ে পড়ছে নতুন এই ভাইরাস। এরই মধ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত চীনে মারা গেছেন ১০৬ জন। আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৪ হাজার ১৯৩ জন। ভাইরাসের পূর্ববর্তী লক্ষণগুলো: ১. সর্দি ২. গলা ব্যথা ৩. কাশি ৪. মাথা ব্যাথা ৫. জ্বর ৬. হাঁচি ৭. অবসাদ ৮. শ্বাসকষ্ট করোনাভাইরাস থেকে বেঁচে থাকতে যে ৯টি কাজ জরুরি: ১. ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করুন ২. গণপরিবহন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন ৩. প্রচুর ফলের রস ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন ৪. ঘরে ফিরে হ্যান্ডওয়াশ কিংবা সাবান দিয়ে ভাল করে হাত ধুয়ে নিন ৫. কিছু খাওয়া কিংবা রান্না করার আগে ভাল করে ধুয়ে নিন ৬. ডিম কিংবা মাংস রান্নার সময় ভাল করে সেদ্ধ করুন ৭. ময়লা কাপড়  দ্রুত ধুয়ে ফেলুন ৮. নিয়মিত থাকার ঘর এবং কাজের জায়গা পরিষ্কার করুন ৯. অপ্রয়োজনে ঘরের দরজা, জানালা খোলা রাখবেন না চিকিৎসা:  এ রোগের এখন পর্যন্ত খুব ভালো চিকিৎসা বের হয়নি। প্রথমত রোগী থেকে সংক্রমণ যাতে না ছড়াতে পারে সেজন্য তাকে আলাদা রাখতে হবে। এর জন্য সংক্রামক হাসপাতালে (ইনফেকশাস হসপিটাল) তাকে ভর্তি করতে হবে। এই হাসপ...

করোনাভাইরাস: রোগীদের সেবায় টানা কাজে ক্লান্ত চিকিৎসকরা কাঁদছেন

Image
চীনে মরণঘাতী করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত ১০৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও নতুন করে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আরও এক হাজার ৩০০ জন। ফলে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ১৯৩ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।  এমন অবস্থায় রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে টানা কাজ করতে হচ্ছে চিকিৎসকদের। একটু বিশ্রাম বা ঘুমের সময়ও পাচ্ছেন না তারা। সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, টানা কাজের চাপ আর ক্লান্তিতে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক চিকিৎসক। অনেকেই চিৎকার করছেন এবং কেঁদে যাচ্ছেন। এতে বোঝায় সেখানকার পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ। চীনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই হুবেই প্রদেশের বাসিন্দা। মূলত চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।  উহানে নজিরবিহীন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের। স্বাস্থ্যকর্মীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিশ্রাম ছাড়াই কাজ করে যাচ্ছেন। বেশ কিছু ভিডিওতে দেখা গেছে শহরের হাসপাতালগুলো লোকজনে পরিপূর্ণ। কোথাও পা ফেলারও জায়গা নেই। সব হাসপাতালেই রোগীর ভিড় লেগে আছে। রোগীদের শরীর থেকে যেন এই ভাইর...

হোম পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানি মানবাধিকার কর্মী মনজুর পশতিন গ্রেফতার

Image
মনজুর পশতিন পিটিএম'র প্রতিষ্ঠাতা ও মানবাধিকার কর্মী মনজুর পশতিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর বিচারবহির্ভূত সব হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন পিটিএম'র এই নেতা।  রবিবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম শহর পেশোয়ারের শাহীন টাউন অঞ্চল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মনজুর পশতিনকে গ্রেফতারের বিষয়টি কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল-জাজিরাকে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা নবিবুল খান।  বিডি প্রতিদিন/আরাফাত