দেশি-বিদেশি বিপজ্জনক চক্র
ওতপেতে আছে ওরা। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া লটারি, বিদেশে উন্নত চাকরি ও মূল্যবান সামগ্রী দেওয়ার প্রলোভনসহ নানা কৌশলে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে সংঘবদ্ধ দেশি-বিদেশি প্রতারক চক্র। এ ধরনের প্রতারণার শিকারে পরিণত হচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। প্রতারক চক্রের সদস্যরা পরিচয় হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, তারপর কথোপকথন, অতঃপর সখ্য গড়ে বিদেশ থেকে মূল্যবান উপহার পাঠানো, সবশেষে প্রতারণার ফাঁদ। বহুল ব্যবহৃত এ কৌশলের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বা চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নামেও করা হচ্ছে প্রতারণা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের টার্গেট ফেসবুক ব্যবহারকারী নারী আর ব্যবসায়ী। হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয় তাদের ব্যক্তিগত তথ্য। ফাঁদে ফেলে ধাপে ধাপে হাতিয়ে নেওয়া হয় কোটি টাকা পর্যন্ত। ঢাকায় সক্রিয় বিদেশিদের এমন প্রতারক চক্রের সংখ্যা অর্ধশতাধিক। তাদের সহযোগী হিসেবে রয়েছে এ দেশের কিছু মানুষও। এসব চক্রের অনেক সদস্যকে বিভিন্ন সময় গ্রেফতার করা হলেও থেমে নেই সেই প্রতারণা। ঢাকার একজন ধনাঢ্য ব্যবসায়ীর সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় এক বিদেশি নারীর। নাম তার প্রিসকা খালিফা। ব্যবসায়ী...